নেতাজির ১২৬ তম জন্মদিনে শ্যামবাজার পাঁচমাথা মোড়ে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Andanda Bose)। তার পরেই ছুঁয়ে দেখলেন নস্টালজিয়া (Nostalgia)। গেলেন নিজের পুরনো কর্মস্থলে। এদিন ফের বাংলা ভাষা শেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন রাজ্যপাল।
এদিন সি ভি আনন্দ বোস বলেন, নেতাজি দেশনায়ক। নেতাজির আদর্শে দেশের প্রত্যেক মানুষ অনুপ্রাণিত। তিনি চিরঞ্জিবী। তাঁর মৃত্যু নেই। নেতাজির আদর্শে যুব সমাজকে এগিয়ে চলতে তিনি আহ্বান জানান।
নেতাজির মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজ্যপাল চলে যান বাগবাজার স্ট্রিটের SBI-এর শ্যামবাজার শাখায়। কারণ, কর্মজীবনের প্রথম দিকে ওই শাখায় প্রোবেশন অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন আনন্দ বোস। সালটা ১৯৭৪। ওখানেই কাজ শুরু করেন বর্তমান রাজ্যপাল। এদিন সেখান গিয়ে নস্টালজিক হয়ে পড়েন রাজ্যপাল। জানান নিজের কর্মজীবনের কথা। এসবিআইয়ের নানা বিষয় সম্পর্কে নিজের মতামত প্রকাশ করেন সিভি আনন্দ বোস। কৃষকদের জন্য একটা সহজ স্কিম চালু করতে এসবিআইকে পরামর্শ দেন রাজ্যপাল।
এদিন ফের বাংলা ভাষা শেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন রাজ্যপাল। একই সঙ্গে কলকাতার রসগোল্লার প্রতি তাঁর যে টান, এদিন সে কথাও বলেন তিনি। নাম করেন কেসি দাসের রসগোল্লার।