ফের বাম জমানায় চাকরি চুরির পর্দাফাঁস করলেন কুণাল! এবারও সেই সুজনের জেলা

সিপিএম আমলের চাকরি কেলেঙ্কারির ফের একটি তালিকা সামনে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০০০ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর মজিলপুর পৌরসভায় দেদার চাকরি বিলিয়েছিল সিপিএম। ছোট্ট একটি পুরসভায় বিভিন্ন পদে একসঙ্গে অনেক চাকরি হয়েছিল

সম্প্রতি, বাম তথা সিপিএম জমানায় চাকরি কেলেঙ্কারি নিয়ে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। যেখানে নাম জড়িয়েছে সুজন চক্রবর্তী ঠেজে শুরু করে তাঁর প্রয়াত শ্বশুর শান্তিময় ভট্টাচার্য, মহম্মদ সেলিম থেকে শুরু করে সুশান্ত ঘোষ, সূর্যকান্ত মিশ্রদের মতো সিপিএমের রাজ্য নেতাদের নাম। এঁদের মধ্যে সিপিএম আমলে অনেকেই মন্ত্রী ছিলেন আবার অনেকে বিধায়ক, সাংসদ ও দাপুটে নেতার পরিচয়ে চিরকুটে চাকরি বিলি করতেন। সুজন চক্রবর্তীর স্ত্রী মিলিদেবীর দীনবন্ধু এন্দ্রুজ কলেজে ঘুরপথে নিয়োগ নিয়ে তোলপাড় হয় গিয়েছিল। একের পর এক চিরকুটে চাকরি কেলেঙ্কারি সামনে এসেছে বাম জমানার।

আরও পড়ুন:এফআইআরে বি*স্ফোরক গাঙ্গুলী পরিবারের বড় বউ

সিপিএম আমলের চাকরি কেলেঙ্কারির ফের একটি তালিকা সামনে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০০০ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর মজিলপুর পৌরসভায় দেদার চাকরি বিলিয়েছিল সিপিএম। ছোট্ট একটি পুরসভায় বিভিন্ন পদে একসঙ্গে অনেক চাকরি হয়েছিল। তবে কী পদ্ধতিতে নিয়োগ হয়েছিল, তা এখনও রহস্য!

বিষয়টি সামনে আনেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বাম জমানার একটি চাকরি তালিকা প্রকাশ করে কুণাল একগুচ্ছ প্রশ্ন তুলে লেখেন, “২০০০ সাল। জয়নগর মজিলপুর পুরসভায় এক নির্দেশেই গুচ্ছ নিয়োগ। কমরেড, নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে যোগ্যতমদের নিয়োগ হয়েছিল কি? পরীক্ষা, ইন্টারভিউতে সাধারণ সব কর্মপ্রার্থী সুযোগ পেয়েছিলেন অংশ নেওয়ার? তেইশ বছর আগের ঘটনা। তাই চিৎকার করে পার পেয়ে যান আপনারা। তদন্তের নথি পাওয়া যায় না। তবু, মানুষ দেখুন। তদন্ত দরকার তো বটেই।”

 

Previous articleঅবশেষে দেখা মিললো রাজু ঝাঁ হ*ত্যায় নাম জড়ানো গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত লতিফের
Next articleফের উত্ত.প্ত কালিয়াগঞ্জ, গু.লিবিদ্ধ হয়ে মৃ.ত্যু যুবকের