গঙ্গায় পদক বি.সর্জন দিতে গিয়েও থমকালেন সাক্ষী-বিনেশরা, কেন্দ্রকে ৫ দিনের সময়সীমা

গঙ্গায় পদক বিসর্জন দিতে গিয়েও থমকালেন সাক্ষী-বিনেশরা। কেন্দ্রকে ৫ দিনের সময়সীমা দিলেন আন্দোলনরত কুস্তিগিররা। সাধারণ মানুষের আবেদন এবং উপস্থিত সাধু ও কৃষক নেতাদের অনুরোধে আগামী ৫ জুন পর্যন্ত গঙ্গায় পদক বিসর্জন দেওয়া থেকে নিজেদের বিরত রাখছেন।

এদিন পূর্ব ঘোষণা মতো বিকাল ৫টা নাগাদ হরিদ্বারে পৌঁছে যান সাক্ষী মালিক, বিনেশ ফোগটেরা। সঙ্গে অলিম্পিক্স পদক-সহ বাকি সব পদক নিয়ে যান তাঁরা। হর কি পৌড়ী ঘাটে দাঁড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন সাক্ষী মালিক, বিনেশ ফোগটেরা। বুকের কাছে একটি বাক্সে নিজেদের সব পদক ধরে রাখেন তাঁরা। সাক্ষীদের ঘিরে ছিলেন পরিবারের লোকেরা। স্থানীয় অনেক মানুষ ভিড় করেন সেখানে।
কুস্তিগিরদের সমর্থনে স্লোগান দিতে থাকেন সাধারণ মানুষ।সবাই কুস্তিগিরদের কাছে আবেদন করেন, তাঁরা যেন পদক বিসর্জন না দেন। মাটিতে বসে পড়েন সাক্ষীরা। চোখে জল। যত সময় এগোচ্ছে তত ভিড় বাড়তে থাকে হর কি পৌড়ী ঘাটে। ব্রিজভূষণের গ্রেফতারির দাবিতেও স্লোগান ওঠে সেখানে।
তাঁদের চারদিকে মানবশৃঙ্খল গড়ে তোলা হয়।ঘটনাস্থলে হাতেগোনা দু-একজন পুলিশকর্মীর দেখা মেলে। কুস্তিগিরদের কাছে আসেন বেশ কয়েক জন সাধু। তাঁরা জানিয়েছেন, কুস্তিগিরদের সমর্থন করতে এসেছেন। সেই সঙ্গে সাধুদের অনুরোধ, কুস্তিগিরেরা যেন পদক গঙ্গায় বিসর্জন না দেন।
কৃষক নেতারাও এসে উপস্থিত হন সেখানে। তাঁরা কুস্তিগিরদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা যাতে পদক গঙ্গায় বিসর্জন না দেন সেই অনুরোধ করেন কৃষক নেতারা।শেষ পর্যন্ত আলোচনার পর কুস্তিগিররা ৫ তারিখ পর্যন্ত সময়সীমা দেন।

Previous articleIPL ফাইনালে রেকর্ড পরিমাণ কন্ডোম বিক্রি! ডেলিভারি অ্যাপের পোস্টে তুমুল হৈচৈ স্যোশাল মিডিয়ায়
Next articleক্ষমতা থাকলে ED-CBI দিয়ে আমাকে তোলাও! মেদিনীপুরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুকে চ্যালেঞ্জ অভিষেকের