Wednesday, November 12, 2025

যোগী রাজ্যে যৌ.ন নি.গ্রহে বাধা দিতেই নাবালিকাকে স্যানিটাইজার খাওয়াল ৪ যুবক! তারপর?

Date:

ফের কাঠগড়ায় যোগী আদিত্যনাথের রাজ্য উত্তর প্রদেশ।
যৌন নিগ্রহে বাধা দেওয়ায় এক নাবালিকাকে স্যানিটাইজার খাওয়াল ৪ যুবক! পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয় ওই স্কুলছাত্রীর।
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল, তখনই যৌন হেনস্থা করার চেষ্টা করেছিল ৪ যুবক। আর বাধা দিতেই নাবালিকাকে জোর করে স্যানিটাইজার খাওয়ানো হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই বছর ষোলোর নাবালিকাকে। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। বেশ কয়েকদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ের পর মৃত্যু হল কিশোরীকে।

ঘটনা গত ২৭ জুলাই বিজেপি শাসিত ডবল ইঞ্জিন উত্তরপ্রদেশের মাঠ লক্ষ্মীপুর এলাকার। ওই কিশোরী স্থানীয় একটি স্কুলের একাদশ শ্রেণির পড়ুয়া ছিল। ঘটনার দিন স্কুল থেকে ফিরছিল সে। সেই সময় উমেশ রাঠোর নামের এক যুবক তার পথ আটকে দাঁড়ায়। নাবালিকার হাত ধরে টানাটানি করতে শুরু করে সে। চলে আসে উমেশের সঙ্গী আরও তিন যুবক। এরপর চারজন মিলে কিশোরীকে যৌন নিগ্রহ করতে শুরু করে। স্বভাবতই সেই চেষ্টায় বাধা দিয়েছিল নাবালিকা।

এরপর স্যানিটাইজারের বোতল বের করে কিশোরীকে জোর করে খাইয়ে দেয় ৪ অভিযুক্ত। এই ঘটনার ভিডিও রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেয় অভিযুক্তরা। যা মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। এদিকে দিদিকে বাঁচাতে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে কিশোরীর ভাই। তাকেও বেধড়ক মারধর করে।

 

 

 

 

Related articles

গুজবের মুখে ছাই, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে সাতসকালেই বাড়ি ফিরলেন ধর্মেন্দ্র 

২৪ ঘণ্টা আগে এতক্ষণে ছড়িয়ে পড়েছিল তার মৃত্যুর খবর। কিন্তু বলিউডের 'হি ম্যান' রোগ, শারীরিক অসুস্থতার ভিলেনকে পরাজিত...

চিকিৎসায় মিলেছে সাড়া, প্রেম চোপড়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি 

ভারতীয় বিনোদন জগতের হি-ম্যান ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই বলিউডের আরেক বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়ার (Prem Chopra) শারীরিক অসুস্থতার...

দিল্লিকাণ্ডে অধরা ১০টি প্রশ্নের উত্তর, জবাব দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

লালকেল্লার সামনে আই 20 গাড়ি বিস্ফোরণ দিল্লির বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের সন্ত্রাস ধ্বংস করার ফাঁপা বেলুন চুপসে দিয়েছে। জবাব...

ভোররাতে নিজের বাড়িতে অজ্ঞান গোবিন্দা! দ্রুত ভর্তি করা হল হাসপাতালে

বুধের সকালে খবরের শিরোনামে বলিউড (Bollywood)। একদিকে যখন বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র ( Dharmendra) হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন তখন...
Exit mobile version