রেশন বন্টন মামলায় নয়া মোড়! ইডির নজরে আরও ৪ নতুন কোম্পানি, প্রকাশ্যে চা.ঞ্চল্যকর তথ্য

তবে ঠিক কী কারণে তাঁরা এই চারটি কোম্পানি খুললেন, পাশাপাশি এই কোম্পানিগুলি ঠিক কী কাজ করত এবং কাদের সঙ্গে কোম্পানিগুলির ব্যবসায়িক লেনদেন চলত, সেই সমস্ত তথ্যই এখন খতিয়ে দেখছেন ইডি আধিকারিকরা।

তদন্ত যত গড়াচ্ছে ততই সামনে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ। রেশন বন্টন মামলায় এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির (Enforcement Directorate) নজরে আরও ৪ নতুন কোম্পানি। সূত্রের খবর, ৪টি কোম্পানির ৩টিই কলকাতার (Kolkata) স্ট্রান্ড রোডে (Strand Road) অবস্থিত এবং অপরটি হাওড়ার (Howrah) ব্যাঁটরায়। ইডি সূত্রে খবর, কোম্পানিগুলির নাম মায়াপুর মার্চেন্ডাইস প্রাইভেট লিমিটেড, হার্মেস ভয়েজেস প্রাইভেট লিমিটেড। এই ৪টি কোম্পানিরই ডিরেক্টর পদে রয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriyo Mallick) প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাস (Abhijit Das) ও তাঁর স্ত্রী সুকন্যা দাস (Sukanya Das)।

তবে ঠিক কী কারণে তাঁরা এই চারটি কোম্পানি খুললেন, পাশাপাশি এই কোম্পানিগুলি ঠিক কী কাজ করত এবং কাদের সঙ্গে কোম্পানিগুলির ব্যবসায়িক লেনদেন চলত, সেই সমস্ত তথ্যই এখন খতিয়ে দেখছেন ইডি আধিকারিকরা। তবে রেশন বন্টন মামলায় একের পর এক তথ্য হাতে আসছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দাদের হাতে। তবে ইডি সূত্রে দাবি, রেশন বন্টন মামলার তদন্তে নেমে, ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমানকে গ্রেফতারের পর তাঁকে লাগাতার জিজ্ঞাসাবাদ করে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে আসে ইডির।

পাশাপাশি বাকিবুরের সম্পত্তির পরিমাণ দেখে রীতিমতো চোখ কপালে ওঠে তদন্তকারী আধিকারিকদের। এদিকে ইডি সূত্রে দাবি, তদন্তে নেমে এমন ৬টি সংস্থার কথা জানা যায়, যেখানে আটা বণ্টন মামলার টাকা ঢুকেছিল। এর মধ্যে একটি সংস্থা ছিল এনপিজি রাইস মিল প্রাইভেট লিমিটেড। এই সংস্থায় ১০ কোটি ৩০ লক্ষ ৯৭ হাজার ১০০ টাকা ঢুকেছিল বলে তদন্তকারীরা জানিয়েছেন।

 

 

 

Previous articleমাঝ আকাশে বিমান থেকে ঝাঁ*প মারলেন মিমি! তারপর…
Next articleআরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে বিচারাধীন ব.ন্দি উধাও ঘিরে চা.ঞ্চল্য