বেআইনি নির্মাণ-পুকুর ভরাট নিয়ে ক্ষো.ভপ্রকাশ! ক.ড়া পদক্ষেপের নির্দেশ মেয়রের

শহরে বেআইনি নির্মাণ ও জলাশয় ভরাট নিয়ে এবার আরও কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিমের। মঙ্গলবার ফুলবাগান এলাকার ৩ নং বোরোয় বছরের তৃতীয় প্রশাসনিক বৈঠক সারলেন শহরের মেয়র। বৈঠকের পর একগুচ্ছ বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন তিনি।

বৈঠক শেষে বেআইনি নির্মাণ নিয়ে মেয়র জানালেন, নির্মাণ বেআইনি হলে আইন মেনে আমাকে আটকাতেই হবে। যেকোনও ছোট-বড় নির্মাণের ক্ষেত্রে অনুমতি দেওয়া পুরসভার কাজ। প্ল্যান জমা করুন, অনুমতি দেব আমি। অনুমতি নিয়ে মাথা তুলে কাজ করুন। কেন অবৈধভাবে নির্মাণ করবেন? এদিন ৩ নং বোরোর আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে ফিরহাদ জানান, এখানে বেশ অঞ্চলে গুরুতর পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। ৩৩ নং ওয়ার্ডে ৬ বছর আগে একটি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ওখানে ইদানিং প্রচুর নতুন বাড়ি হওয়ায় জলের সমস্যা শুরু হয়েছে। তাই আরও ৩টি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এখানে কয়েকটি এলাকায় জমি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি সেচ সচিবকে জানাব। ওই জমি উদ্ধার করে পুরসভার কাজে লাগাতে হবে। পাশাপাশি, পুকুর ভরাট নিয়েও সরব হয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। জানিয়েছেন, কারও ব্যক্তিগত সমৃদ্ধির জন্য সমাজের স্থায়ী ক্ষতি করা যায় না। এইভাবে সমাজের ক্ষতি হলে পরের প্রজন্ম আমায় ক্ষমা করবে না। জলাশয় ব্যক্তিগত মালিকানাধিন হোক বা পুরসভার, প্রশাসনিক নির্দেশ রয়েছে কোনও জলাশয়কেই ভরাট করা যাবে না।

আরও পড়ুন- শনিবার শান্তিনিকেতন গৃহে সূচনা ঐতিহ্যের পৌষ-উৎসব, স্বমহিমায় ফিরছে আতশবা.জি প্রদর্শনীও

Previous articleশনিবার শান্তিনিকেতন গৃহে সূচনা ঐতিহ্যের পৌষ-উৎসব, স্বমহিমায় ফিরছে আতশবা.জি প্রদর্শনীও
Next articleমেট্রোয় একটি টোকেন বা একই স্মার্ট কার্ডে দক্ষিণেশ্বর থেকে রুবি যাওয়া যাবে!