আজকের দিনে কী ঘটেছিল? চলুন দেখে নেওয়া যাক

২০০৫

নারায়ণ সান্যাল (১৯২৪-২০০৫) এদিন প্রয়াত হন। বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত লেখক। পেশায় বাস্তুকার। পেয়েছেন রবীন্দ্র পুরস্কার ও বঙ্কিম পুরস্কার। সাহিত্যজগতে নারায়ণ সান্যাল তাঁর ‘বকুলতলা পি এল ক্যাম্প’ ও ‘দণ্ডক শবরী’ গ্রন্থের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। পিডব্লুডি-তে চাকরি করাকালীন দণ্ডকারণ্য অঞ্চলে তাঁর পোস্টিং হয়। অরণ‍্য-জীবনের অভিজ্ঞতায় তিনি এই দুটি উপন্যাস লেখেন যা পাঠকমহলে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া বিজ্ঞান, শিল্প, স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও সামাজিক, ঐতিহাসিক উপন্যাস প্রচুর লিখেছেন। শিশু-কিশোরদের জন্যেও তার রচনা সুখপাঠ্য। তাঁর অন্যান্য রচনাগুলির মধ্যে বিশ্বাসঘাতক, ষাট একষট্টি, হে হংসবলাকা, নক্ষত্রলোকের দেবতাত্মা, আবার যদি ইচ্ছা করো, রূপমঞ্জরী (হটু বিদ্যালঙ্কার-এর জীবনী অবলম্বনে), অরণ্য দণ্ডক, অশ্লীলতার দায়ে, না মানুষের পাঁচালী উল্লেখযোগ্য। রহস্য গোয়েন্দা কাহিনিও লিখেছেন, তাঁর কাঁটা সিরিজ নামে খ্যাত বইগুলির মূল চরিত্র ব্যারিস্টার পি কে বাসু স্ট্যানলি গার্ডেনারের প্যারি ম্যাসন-এর আদলে তৈরি। তাঁর রচিত কাহিনী নাগচম্পা (যদি জানতেম), সত্যকাম, পাষণ্ড পণ্ডিত চলচ্চিত্রায়িত হয়েছে।

 

১৯০৪

বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় (১৯০৪-১৯৮০) এদিন কলকাতার বেহালায় জন্মগ্রহণ করেন। চিত্রশিল্পী। এক চোখে ছিল ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তি আর অন্য চোখে কিছুই দেখতে পেতেন না। শেষ জীবনে সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যান। তিনি ‘শিল্পসর্বস্বতাবাদী’ বা ‘আঙ্গিকীকরণবাদী’ ছিলেন না। শিল্পের বিষয় হিসেবে গুরু অবনীন্দ্রনাথ, নন্দলালের মতো ধর্মীয় এবং পৌরাণিক ক্ষেত্রকে বেছে না নিয়ে তিনি চোখ রেখেছিলেন তাঁর চারপাশের দৃশ্যমান প্রকৃতি, প্রান্তর, প্রাণী, মানুষ আর বিপুল প্রজ্ঞার জগতের উপরে। কারণ, তাঁর আসল গুরু যে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ! বিশ্বভারতী তাঁকে তাদের সর্বোচ্চ সম্মান ‘দেশিকোত্তম’ ও ভারত সরকার ‘পদ্মবিভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত করেছিল।

২০১১

উৎপলেন্দু চৌধুরী (১৯৪৯-২০১১) এদিন ৬১ বছর বয়সে সল্টলেকে নিজের বাসভবনে পরলোক গমন করেন। লোকসংগীত শিল্পী। বাবা নির্মলেন্দু চৌধুরী ছিলেন বাংলা লোকসংগীতের পথিকৃৎ। বাবার ধারা তিনি বহন করেছেন আমৃত্যু৷

১৮১২

চার্লস ডিকেন্স (১৮১২-১৮৭০) জন্মগ্রহণ করেন। ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাঁর উল্লেখযোগ্য সাহিত্য সৃষ্টি হল ডেভিড কপারফিলড, আ টেল অব টু সিটিজ, অলিভার টুইস্ট, দি ওল্ড কিউরিয়াসিটি শপ ইত্যাদি।

১৯৭৪

ইউ কে বা সংযুক্ত রাজ্যের কবল থেকে স্বাধীন হল গ্রেনাডা। তিনশো বছর পরাধীনতার অবসান হল এদিন। ১৯৫০-এর দশক সেদেশে মুক্তি আন্দোলন গতি লাভ করে। স্বাধীনতা লাভের পর সেদেশের প্রথম প্রধান মন্ত্রী হন এরিক গেইরি।

১৯৮৬

হাইতির প্রেসিডেন্ট জ্য ক্লদ দুভালিয়ার দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশ ছাড়েন। তিনি ফ্রান্সে পালান। তাঁকে পালাতে সাহায্য করেছিল আমেরিকা।

১৯৪০

ওয়াল্ট ডিজনির দ্বিতীয় পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি ‘পিনোচিও’ মুক্তি পেল নিউ ইয়র্কে।

 

 

 

Previous articleGold Silver Rate: আজ সোনা রুপোর দাম কত? জেনে নিন এক ঝলকে
Next articleবিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশ বিস্ফোরণকাণ্ডে নয়া মোড়! গ্রেফতার কারখানার মালিক-সহ ৩