পরিস্থিতি শান্ত হচ্ছে। সন্দেশখালি এখন ব্যস্ত ব্রিগেডের জনগর্জন সভার প্রস্তুতি নিয়ে। বুধবার সন্দেশখালি ২ নম্বর ব্লকের সন্দেশখালি (Sandeshkhali) বাজারে স্থানীয় বিধায়ক সুকুমার মাহাতর নেতৃত্বে দেওয়াল লিখন হয়। এদিন থেকেই বীজপুর, নৈহাটি ও জগদ্দল এই তিনটি বিধানসভা দিয়ে কর্মিসভা শুরু হচ্ছে।

দলীয় সূত্রে খবর, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার চলায় আপাতত কর্মিসভা হবে। পরীক্ষা শেষ হলে প্রকাশ্য জনসভা ও কর্মিসভা শুরু হবে। সেক্ষেত্রে বৃহস্পতিবার বিকেলে হাবড়ায় প্রকাশ্য জনসভা হবে। ৩ মার্চ দুপুর ২টো নাগাদ সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ধামাখালি এলাকায় প্রকাশ্য জনসভা হবে।

বিধায়ক সুকুমার মাহাতো জানান, সন্দেশখালির মানুষ স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। মানুষের অভিযোগকে প্রাধান্য দিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) যেভাবে প্রশাসনের মাধ্যমে এবং প্রতিনিধি দল পাঠিয়ে এখানকার একের পর এক কাজ করেছেন তাতে সন্দেশখালির মানুষ খুশি। মানুষ বুঝতে পেরেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্বে ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেনাপতিত্বে সন্দেশখালির মানুষ সুরক্ষিত। মানুষের অধিকার, কেন্দ্রের বঞ্চনার কারণে তাদের হাকের টাকা আদায়ের জন্য ব্রিগেডে সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। তার প্রস্তুতিতে দেওয়াল লেখার পাশাপাশি ১০ মার্চ ব্রিগেডে জনগর্জন সভায় উপস্থিত হয়ে সন্দেশখালির মানুষ জানিয়ে দেবেন তাঁরা তৃণমূল সুপ্রিমোর সঙ্গে ছিলেন, আছেন, থাকবেন।
