কারোর জন্য মন ভালো আবার কারোর জন্য মন খারাপের বছর হল ২০২৪ (Year Ender)। ‘নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়’ কবি জীবনানন্দ দাশের লেখা এই লাইনটা মনে করায় সবাইকেই একদিন না ফেরার দেশে চলে যেতে হবে। এমনকি নক্ষত্রকেও! তাই আরও একবার ফিরে দেখা যাক আমরা কোন নক্ষত্রদের হারালাম (Year Ender)।

মনমোহন সিং
২৬ ডিসেম্বর প্রয়াত হন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (৯২) (Manmohan Singh)। ১৯৯১ সালে প্রথমবার রাজ্যসভার সদস্য হন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অর্থমন্ত্রী ছিলেন।

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
জ্যোতি বসু মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়ার পর ২০০০ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যই (Buddhadeb Bhattacharya) সামলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব। ৮ অগাস্ট সকালে কলকাতার পাম অ্যাভিনিউর বাড়িতেই মৃত্যু হয় বাম নেতার।

সীতারাম ইয়েচুরি
১২ সেপ্টেম্বর দিল্লির এইমসে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সিপিএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechuri)।
বাবা সিদ্দিকী
১২ অক্টোবর নিজের বিধায়ক পুত্রের দফতরের সামনে দাঁড়িয়ে দশেরার বাজি ফাটানোর সময় আততায়ীদের গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে যান মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) প্রাক্তন মন্ত্রী বাবা সিদ্দিকি।

আরও পড়ুন- ‘স্টারের’ নাম বদলে হবে ‘বিনোদিনী থিয়েটার’, সন্দেশখালি থেকে ঘোষণা মমতার

রতন টাটা
১২ অক্টোবর মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন টাটা সন্সের এমেরিটাস রতন টাটা (Ratan Tata)।

বিবেক দেবরায়
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান তথা দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদ ছিলেন বিবেক দেবরায় (Vivek Debroy)। পয়লা নভেম্বর দিল্লির এইমসে মৃত্যু হয় তাঁর।

ওমপ্রকাশ চৌটালা
হরিয়ানার (Haryana) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমপ্রকাশ ১৯৮৯ সাল থেকে ৪ বার হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। ২০১৭ সালে তিহাড় জেলের মধ্যে থেকেই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় বসেছিলেন। ২০ ডিসেম্বর মৃত্যু হয় তাঁর।

রামোজি রাও
রামোজি গ্রুপের চেয়ারম্যান তথা মিডিয়া ব্যারন রামোজি রাও (Ramoji Rao) প্রয়াত হন ২০২৪ সালের ৮ জুন। তাঁর হাত ধরেই গড়ে উঠেছিল রামোজি ফিল্ম সিটি।

–

–