জানা গিয়েছে, যে বাড়িতে ওই ছাত্রীরা ভাড়া থাকতেন, সেখানকার দুই মহিলার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ঘটনাটির একটি ভিডিও। যাকে কেন্দ্র পাহাড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। এরপর সকালে পাহাড় থেকে প্রচুর মানুষ বিশেষ করে গোর্খা (Gurkha) সম্প্রদায়ের সদস্যরা সেখানে এসে বিক্ষোভ দেখান। অভিযুক্তদের ক্ষমা চাওয়ার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি তোলেন তারা।
পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে, ঘটনাস্থলে উপস্থিত ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার মিলি শিল সিনহাও বিক্ষোভের মুখে পড়েন। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশের প্রায় এক ঘণ্টা সময় লেগে যায়। এরমধ্যেই শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত শিলিগুড়ি থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযুক্ত দুই মহিলাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। বিক্ষোভকারীদের দাবি, গোর্খা সম্প্রদায়কে যেভাবে অসম্মান করা হয়েছে, তার উপযুক্ত জবাব দিতে হবে প্রশাসনকে। অভিযুক্তদের শাস্তি ও প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইবার দাবিতে এখনও ক্ষোভ থামেনি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে এবং আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আরও পড়ুনঃ বাংলা ছাড়া ভারত হয় না: ভাষার অপমানের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন মুখ্যমন্ত্রী
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–