দীপাবলি শেষে এবার হৈমন্তীকার আরাধনা। বাংলার বুকে জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jaghadhatri Puja) ঐতিহ্য বলতেই সবার আগে উঠে আসে কৃষ্ণনগর ও চন্দননগরের (Chandannagar) নাম। প্রথমটিতে শেষ মুহূর্তে ব্যস্ততা, আর দ্বিতীয় শহরে অর্থাৎ আলোকনগরী ফরাসডাঙ্গায় পঞ্চমীর দুপুর থেকে যান নিয়ন্ত্রণ শুরু। ভিড় এড়াতে প্রশাসনের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে রবিবার দুপুরের পর থেকেই শহরে ঢোকার সব রাস্তা গাড়ির জন্য নো এন্ট্রি (No Entry)। সিসিটিভি ক্যামেরায় চলছে নজরদারি।

প্রতিবছর চন্দননগরের আলোকসজ্জা ও সুবিশাল প্রতিমা দেখতে রেল, সড়ক ও নদীপথে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় করেন। এবছর বেশ কয়েকটি বড় বড় পূজোর শতবর্ষ রয়েছে। শনিবার চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের (Chandannagar police commissionerate) তরফে সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেওয়া হয়, এবার ৩০০টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে শহরে। পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি জানান, আলাদা কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টা সেখানে নজরদারি চালাবে কমিশনারেটের আধিকারিকরা। শহরের রাস্তায় সাদা পোশাকে পুলিশের পাশাপাশি মহিলা পুলিশ রাখা হবে। রবিবার পঞ্চমীর দিন থেকেই দুপুর দু’টো থেকে পরদিন ভোর চারটে পর্যন্ত মোট ৪৪টি জায়গায় নো এন্ট্রি কার্যকর থাকবে। অর্থাৎ এই সময়ে বাইরের কোনো গাড়ি চন্দননগরে ঢুকতে পারবে না।

–

–

–

–

–

–

–
–
–


