নিয়ম হচ্ছে লোকসভা ভোটে জেতার ৯০ দিনের মধ্যে সাংসদরা তাঁদের সম্পত্তির হিসাব দেবেন। কিন্তু অমিত শাহ সহ দেশের ৫৪৩ সাংসদের মধ্যে ৫০৩ সাংসদ এই হিসাব দাখিলই করেননি। কার্যত মোদি সরকারের অধিকাংশ এমপি এই কাজটি করেননি। যদিও স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এই শুভ কাজটি প্রথম সেরে ফেলেছেন।
২০০৪ সালের আইন অনুযায়ী সাংসদদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, সন্তান, কতজন তাঁর উপর নির্ভরশীল, তার তথ্য জানাতে হয়। আর এই তথ্য সামনে এসেছে কাশীপুরের এক সমাজকর্মী নাদিমুদ্দিনের দায়ের করা তথ্য জানার অধিকার বা আরটিআই থেকে। যারা এই তথ্য জমা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ২৫জন বিজেপি সাংসদ, ৮জন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ও একজন করে শিবসেনা ও এডিএমকের সাংসদ। সম্পত্তির হিসাব দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, স্মৃতি ইরানি, রমেশ পোখরিওয়াল ও রবিশঙ্কর প্রসাদ। অমিত শাহ, রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী বা অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের তথ্য এখনও জমাই পড়েনি।