পরিবেশের ভারসাম্য রোধে এবার গাছ বাঁচাতে নেওয়া হল বড় পদক্ষেপ। এবার নিজের বাড়ির গাছ ইচ্ছামতো কাটতে পরারবেন না।সেই গাছ কাটতে নিতে হবে সরকারি অনুমতি। আপনার নিজের জমিতে বড় হয়ে ওঠা যে কোনও গাছ কাটতে হলেও নিতে হবে বন বিভাগের( Forest Department) অনুমতি। এই সিদ্ধান্ত, প্রকাশ্যে আসার পরেই তীব্র চাপানউতোর শুরু হয়েছে প্রশাসনিক মহলে।
বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানিয়েছেন, বাড়ির গাছ কাটতে গেলেও নিতে হবে বন দফতরের অনুমতি। বনসৃজন এবং নানাবিধ কর্মসূচির মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে বন, বন্যপ্রাণ এবং পরিবেশ রক্ষার সচেতনতার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন, “গাছ ছাড়া বাঁচার কোনও উপায় নেই আমাদের। গাছকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। বহু জায়গায় আমাদের গাছ কেটেছে। আমরা চরম সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাঁদের বিরুদ্ধে। গাছ কাটাটা একদম বন্ধ করতে হবে। বাড়িতে যদি গাছ কাটতে হয় তাহলে ফরেস্টের পারমিশন নিতে হবে। ডালপালা ছাঁটতে চাইলে সেটা ছাঁটতে পারেন, কিন্তু গোড়া থেকে কাটতে গেলে ফরেস্টের পারমিশন নিতে হবে।”
বিভিন্ন সময় উন্নয়নমূলক কাজ কিংবা রাস্তা সম্প্রসারণের জন্য সরকারি উদ্যোগে গাছ কাটতে হয়। এখানেও নতুন একটি ভাবনা রয়েছে প্রশাসনের। বন দফতর সূত্রে খবর, গাছের কোনও ক্ষতি না করে, তা যাতে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সে জন্য নতুন যন্ত্রের ব্যবহার করবে প্রশাসন।
নিজের বাড়ির গাছ কাটতেও এবার অনুমতি প্রয়োজন বন দফতরের
বাড়ির গাছ কাটতে গেলেও নিতে হবে বন দফতরের অনুমতি। বনসৃজন এবং নানাবিধ কর্মসূচির মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে বন, বন্যপ্রাণ এবং পরিবেশ রক্ষার সচেতনতার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে