R G Kar মামলায় CBI-এর ‘গাফিলতিতে’ বিরক্ত আদালত, সঞ্জয়ের ১৫দিনের জেল হেফাজত

R G Kar-এ ধর্ষণ-খুনের মতো হাই প্রোফাইল মামলায় সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে চূড়ান্ত গাফিলতির অভিযোগ তুলল খোদ আদালত। ধৃত সঞ্জয় রায়ের (Sajay Ray) জামিন মামলায় হাজিরই ছিলেন না সিবিআইয়ের আইনজীবী! শুক্রবার শিয়ালদহ আদালতে ভার্চুয়াল শুনানি হয়। আর সেখানেই ৪০ মিনিট দেরিতে হাজির হন CBI-এর আইনজীবী। হাজির ছিলেন না তদন্তকারী অফিসারও। ধৃত সঞ্জয় রায়ের ১৫ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।শুক্রবার আর জি করে তরুণীল চিকিৎসকের নৃশংস ধর্ষণ-খুনের মামলার ভার্চুয়াল শুনানি ছিল শিয়ালদহ আদালতে। আর এমন গুরুত্ব মামলায় সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে চূড়ান্ত উষ্মাপ্রকাশ করলেন শিয়ালদহ আদালতের বিচারক। বিকেল ৪টে ১০ মিনিট নাগাদ শুনানি শুরু হয়। কিন্তু দীর্ঘ ক্ষণ সিবিআইয়ের আইনজীবীর খোঁজ মেলেনি আদালত কক্ষে। নিজেকে সহকারী তদন্তকারী আধিকারিক হিসাবে নিজের পরিচয় দেওয়া সিবিআইয়ের মহিলা আধিকারিক জানান, আইনজীবী কোথায় আছেন, সেটা তিনি খোঁজ নিয়ে জানাচ্ছেন। এতে বিরক্ত বিচারক পামেলা গুপ্তা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রশ্ন করেন, “তবে কি এই মামলায় জামিন দিয়ে দেব?“আরও খবর: ‘অপরাজিতা বিল‘: রাজভবনে পাঠানো হল টেকনিক্যাল রিপোর্ট, কবে মিলবে সম্মতি!

এই সময় সঞ্জয় কান্নাকাটি করে জামিনের আবেদন করে। তার হয়ে লিগাল এইডের আইনজীবী কবিতা সরকার জামিনের আবেদন করেন। সিবিআই-কে সওয়াল করতে বলেন বিচারক পামেলা গুপ্তা। সিবিআই-এর আইনজীবী ও তদন্তকারী অফিসার কেউই উপস্থিত ছিলেন না। প্রায় ৪০ মিনিট পরে আসেন সিবিআই আইনজীবী। এর পর আদালতে ভার্চুয়াল মাধ্যমে অভিযুক্তকে হাজির করানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। ধৃতের আইনজীবীও সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তবে, ধৃতের জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআই। ধৃত সঞ্জয়কে (Sajay Ray) ১৫ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।










Previous articleবিজেপি নারী-বিরোধী: কংগ্রেসে যোগ দিয়ে অকপট বিনেশ-বজরং
Next articleবিরোধীদের চাপ, এবার সেবি দুর্নীতিতে কেন্দ্রে প্রশ্নের মুখে মাধবী?