অপারেশন সিন্দুর-এ পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯ জায়গায় জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছে ভারত। ১০০ জন জঙ্গি নিকেশ হয়েছে। রবিবার সন্ধেয় সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন ভারতের সামরিক বাহিনীর DGMO স্তরের আধিকারিকেরা। পাকিস্তানের নাম না করে জঙ্গি কার্যকলাপে সরাসরি মদত দেওয়ার দেবার অভিযোগ করলেন তাঁরা। মৃত জঙ্গিদের শেষকৃত্যে পাকিস্তানের (Pakistan) জাতীয় পতাকা এবং সরকারি আধিকারিকদের উপস্থিতি দিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেন ভারতীয় সেনার আধিকারিকরা।

জঙ্গি কার্যকলাপে পাকিস্তানের (Pakistan) মদত প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়, জঙ্গিদের শেষকৃত্যে কারা উপস্থিত ছিলেন? কীভাবে তাদের শেষকৃত্য হয়েছে! সেটাই প্রমাণ করে দেয় সে দেশ জঙ্গিদের মদত দিচ্ছে কি না। সবাই সবটা দেখেছে। ছবি স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।

এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী (A K Bhrati) স্পষ্ট জানান, “ভারত খুব সতর্কভাবে জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে টার্গেট করেছিল। বড় ধরনের ক্ষতি হয়, সেইভাবেই হামলা চালিয়েছে বায়ুসেনা। ভাগলপুরের জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা করা হয়, মুরিদকে লস্করের ঘাঁটি ছিল, সেখানেও প্রত্যাঘাত করা হয়েছিল।” উপগ্রহচিত্রের মাধ্যমে অভিযান ব্যখ্যাও করেন সেনা আধিকারিকরা।

এ কে ভারতী আরও জানান, ৭ মে শুধুমাত্র জঙ্গিঘাঁটিগুলিকে টার্গেট করা হয়। এরপর ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে হামলার চেষ্টা করে পাকিস্তান। জবাবে লাহোরের এয়ারবেস ধ্বংস করা হয়েছে। সীমান্তের গ্রামে একাধিক ধর্মীয় স্থানে হামলা করেছে। পাকিস্তানের একাধিক ড্রোন হামলা ব্যর্থ করে দিয়েছে ভারত।

–

–

–

–

–

–

–
–
–
–
–