একে তো তৃণমূল থেকে নিতে হচ্ছে। তার উপর কিছু ক্ষেত্রে বান্ধবীকে নেত্রীর তকমা দিয়ে নিতে হচ্ছে। তাদের শর্ত মেনে সম্বর্ধনা দিতে হচ্ছে। তার উপর তারা যখন “বিজেপি করা যায় না” বলে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিচ্ছে, তার পরেও তাদের ধরে রাখতে মরিয়া চেষ্টা করতে হচ্ছে। শোভন বা বৈশাখী এখনই বিজেপি ছাড়লে অস্বস্তিতে পড়তেন ঠিক। কিন্তু বিজেপিরও মুখ পুড়ত। তাই শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে ব্যবস্থা নেওয়া দূরের কথা, এখন তাদের ধরে রাখতে মরিয়া তারা। এ নিয়ে দলেও মতপার্থক্য স্পষ্ট।

আরও পড়ুন-ব্যারাকপুর-কাণ্ড নিয়ে রাজ্যপাল এবার তলব করলেন ডিজিকে
