জিয়াগঞ্জ : ৬দিন পরেও অধরা খুনিরা, ফোনের কললিস্টেই লুকিয়ে সূত্র!

জিয়াগঞ্জের মর্মান্তিক ঘটনার পর ৬দিন অতিক্রান্ত। এখনও অধরা খুনিরা। সিআইডি তদন্ত করছে। মৃত বন্ধুপ্রকাশের ধৃত বন্ধু সৌভিকের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তিনি জানান, ২০০৩-এ বিয়ে হয়। ২০০৬ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পর আর কোনও সম্পর্ক ছিল না। তিনি জানান, টাকা ধার নেওয়া এবং তা শোধ না করা শৌভিকের অভ্যাস। তাঁর বাবার কাছ থেকেও ৩ লক্ষ টাকা ধার করে শোধ করেনি সৌভিক। বন্ধুপ্রকাশের সঙ্গে সৌভিকের ট্রেনে পরিচয়। কিন্তু তার সঙ্গে কথা বলে সেভাবে ব্রেক থ্রু কিছু হয়নি।

অন্যদিকে জিয়াগঞ্জে ঘটনার দিনের সিসিটিভি নিয়ে তদন্তে পুলিশ। ফেরি ঘাট, রেল স্টেশন ও বাস স্ট্যান্ডের ভিডিও বারবার দেখা হচ্ছে। কিন্তু সেভাবে সন্দেহজনক কিছু দেখা যায়নি। খুনের ধরণ দেখে গোয়েন্দারা নিশ্চিত পেশাদার খুনিদের কাজ। কারন, বাড়িতে থাকা, নগদ টাকা,গয়না কিছুতেই হাত লাগায়নি। তাহলে সূত্র কারা? এর বাইরেও অন্য কোথাও আর্থিক সাহায্য নিয়ে ফেরাতে না পারার ঘটনা রয়েছে? চলছে বন্ধুপ্রকাশের ব্যাঙ্কের ডিটেলস নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ। মোবাইল কল লিস্ট ধরে চুলচেরা বিশ্লেষণ। সিআইডি সূত্রে খবর মোবাইল সূত্রেই হয়তো লক্ষ্যভেদ হতে পারে।

Previous articleট্রাম্পকে পিছনে ফেলে ইনস্টাগ্রামে শীর্ষ রাষ্ট্রনেতা নরেন্দ্র মোদি
Next articleকাউন্টার-অ্যাটক নির্ভর ফুটবল খেলে ভারতের ছোট ভুলের সুযোগ নিতে চায় বাংলাদেশ