আসতে পারেননি রাহুল দ্রাবিড়। অতিথি আপ্যায়নে ব্যস্ত সৌরভ পারেননি যোগ দিতে। তার জায়গায় ছিলেন দাদার প্রিয় হরভজন। কিন্তু শচীন, কুম্বলে লক্ষ্মণ আর ভাজ্জি জমিয়ে দিলেন ইডেনের ডিনার টাইম। জমাটি আড্ডা। আলোচনায় উঠে এল ভাজ্জির হ্যাটট্রিক, লক্ষ্মণের ২৮১। পরপর উইকেট পড়া। শেষ দিকের টেনশন, সবকিছু।
বেশি আবেগ ছিল শচীনকে ঘিরে। অবসরের ৬ বছর পরেও শচীন বলা শেষ করলেই উঠেছে হাততালির ঝড়। ভাজ্জি বললেন, ইডেন আমাকে জীবনের সেরা আনন্দ দিয়েছে। হ্যাটট্রিক করেছি। যতবার খেলেছি ৫উইকেট পেয়েছি। কলকাতার ভালবাসা স্পেশাল।
শ্চীন দাদার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ইডেনের গ্যালারি এনার্জি দিয়েছে। আর লক্ষ্মণ মহাকাব্যিক ২৮১ রানের ইনিংস নিয়ে বললেন, প্রত্যেকটা বল এখনও মনে করতে পারি। কুম্বলের স্মৃতিতে ১৯৯৩ -র হিরো কাপ। শচীনের বোলিং, মাত্র ৬ রান করতে না পারা দক্ষিন আফ্রিকার ভেঙে পড়ার দৃশ্য বেশিমাত্রায় স্মৃতিতে উজ্জ্বল কুম্বলের। মজার মজার টুকরো ঘটনা শুনে হাততালির ঝড় উঠেছে পিঙ্ক ইডেনে। ভারতের আগুনে বোলিংয়ের পাশাপাশি ফ্যাব ফোরের চ্যাট ছিল ইডেনের অতিরিক্ত পাওয়া।