চারদিকে এত কমিউনিটি কিচেন! তাহলে এতো লোক সর্বহারা?

চারপাশে এতো কমিউনিটি কিচেন কেন? লকডাউনের প্রথম দিকে তবু কিছু সমস্যা ছিল। এখন রেশন ইত্যাদি অনেকটা স্বাভাবিক। রাজ্য, কেন্দ্র খাদ্য দিচ্ছে। অথচ রোজ সংবাদমাধ্যমে দেখা যাচ্ছে বহু এলাকায় কমিউনিটি কিচেন চলছে। প্রশ্ন হল, কারা পাচ্ছেন এবং কেন পাচ্ছেন? তাহলে কি এত লোক রেশন বা কিছুই পাচ্ছেন না? আর যদি পান, তাহলে কমিউনিটি কিচেনে কারা নিচ্ছেন? সমাজসেবা অবশ্যই ভালো। কিন্তু উদ্যোক্তারা দেখুন অপব্যবহার না হয়। একেবারে কর্মহীন, খাদ্যহীনদের সাহায্য করুন। সংখ্যা বাড়াতে গিয়ে আপনার সাহায্য অপচয় করবেন না। কারণ ভবিষ্যতে আরও বহু পরিবারের সঙ্কট রাতারাতি কাটবে না সেটা পরিষ্কার। ফলে এখন যাদের কিছুটা ক্ষমতা আছে, রেশন আছে, তাদের সাহায্য করে কমিউনিটি কিচেনের পরিষেবার সংখ্যা বাড়াবেন না। জমিয়ে রাখুন। প্রকৃত বিপন্নদের পাশে অনেক দিন ধরে থাকতে হবে।

Previous articleলকডাউন: জলে গেল বিয়ের মরশুম, মাথায় হাত ডেকোরেটরদের
Next articleকরোনার হানায় বন্ধ এয়ার ইন্ডিয়ার সদর দফতর