পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টায় কোনও গাফিলতি নেই, শ্রীরামপুরে বললেন ফিরহাদ

আমফান বিধ্বস্ত দক্ষিণবঙ্গকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টায় কোনও পক্ষের কোনও গাফিলতি নেই। ফণীর পরে স্বাভাবিক হতে ওড়িশার সময় লেগেছিল দেড় মাস। এতবড় ঝড় আসবে সেটা কেউ অনুমান করতে পারেনি। “অনেকের কষ্ট হচ্ছে। একটু ধৈর্য ধরতে হবে”। হুগলিতে ক্ষতিপূরণের চেক দিতে গিয়ে বললেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি জানান, সরকার, প্রশাসন সবাই ঝাঁপিয়ে পড়েছে। মানুষের পাশে তৃণমূল সরকার আছে। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই একথা স্বীকার করেই মন্ত্রী জানান, সিইএসসি-র সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে তাড়াতাড়ি পরিষেবা স্বাভাবিক করা যায়।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ প্রসঙ্গে পুরমন্ত্রী বলেন, মানুষের সমস্যা হচ্ছে ঠিকই তবে কিছু জায়গায় বিক্ষোভের পিছনে উস্কানিও আছে।
আমফানে মৃতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্যে ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার, ফিরহাদ হাকিম শ্রীরামপুরে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে চেক তুলে দেন। উপস্থিত ছিলেন হুগলি জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, অতিরিক্ত জেলাশাসক প্রদীপ আচার্য, চন্দননগর পুলিশ কমিশনার হুমায়ুন কবির, মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত, বিধায়ক মানস মজুমদার, স্বাতী খন্দকার, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, তৃণমূল জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব।

Previous articleউত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন জায়গায় দফায় দফায় অবরোধ বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ
Next articleকাকদ্বীপ থেকে ফিরে ফের মুখ্যমন্ত্রী : সঞ্জীবকে বলেছি, দ্রুত স্বাভাবিক করুন