- সুব্রত বক্সি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের সবস্তরের নেতৃত্ব, সব ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব ও কর্মীদের সম্ভাষণ
- ধর্মতলায় সভা না করতে পারার জন্য আমরা ব্যথিত ও মর্মাহত
- হৃদয় ব্যথা নিয়ে সভা করছি
- কিন্তু যখন কোন মহামারি আমাদের আক্রান্ত পীড়িত, ব্যথিত করে, তখন সভা বাতিল করা ছাড়া উপায় থাকে না
- আজকে তৃণমূলের জোড়া ফুল টা এক জায়গায় নয়, ৭২ হাজার ৬৬৩টি বুথে পৌঁছে গিয়েছে
- সব মহামারিকে দূর করে আগামী বছর একুশে জুলাইয়ে ঐতিহাসিক সভা হবে ধর্মতলায়
- একুশে জুলাই-এর সভায় শহিদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত থাকেন
- এবার সেটা সম্ভব না হওয়ায়, দোলা সেন সবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর চিঠি পৌঁছে দিয়েছেন
- বাম আমলে যত তৃণমূল কর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে সবাইকে সমবেদনা জানাই, সব শহিদকে শ্রদ্ধা জানাই
- সারা ভারতে যাঁরা শহিদ হয়েছেন, এমনকী দেশ বাঁচাতে সীমান্তে যুদ্ধ যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাঁদের শ্রদ্ধা জানাই
- কোভিডের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে যে পুলিশ কর্মী, চিকিৎসক, আধিকারিক, দলীয় কর্মী, নেতাদের হারিয়েছি তাঁদের শ্রদ্ধা জানাই
- আমফানে অনেক জীবন বাঁচাতে পেরেছি, হয়তো জীবিকা বাঁচাতে পারিনি
- আমফানে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত তাঁরা ইতিমধ্যেই ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত যাঁরা বাকি আছেন তাঁরাও খুব শীঘ্রই পেয়ে যাবেন
- তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় থাকলে আজীবন বিনামূল্যে রেশন, চিকিৎসা এবং শিক্ষা পাবেন
- আমফান গিয়েছে, কোভিড চলছে, তাও বাংলার উন্নয়ন থেমে নেই
- যাঁরা সব সময় আমাদের অপমান করছেন, অবহেলা করছেন; তার বদলা নেওয়া হবে, বদলা নেওয়া হবে মানবিকতা দিয়ে
- বহিরাগতরা এসে রাজ্যে রাজনীতি করার চেষ্টা করছে, এদের নামও আগে শোনা যায়নি
- এনপিআর-এনআরসি নামে কীভাবে গণহত্যা হয়েছে সবাই জানে, সেটা আমরা ভুলে যাইনি
- উদ্বাস্তুরা যাঁরা এসেছেন তাঁরা এদেশেরই নাগরিক, নতুন করে তাদের কী নাগরিকত্ব দেবে কেন্দ্রীয় সরকার?
- উদ্বাস্তুদের আমরা সম্মান করি
- আমফানের পরে বিজেপি সাংঘাতিক লাফালাফি করেছিল
- প্রধানমন্ত্রী ১ ঘণ্টার জন্য রাজ্যে এসেছিলেন, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ
- তাঁকে এই সভায় আমি ছোট করব না
- তিনি যে টাকা দিয়েছিলেন, সেটা সঙ্গে সঙ্গেই আমরা সবাইকে দিয়ে দিয়েছি
- আদিবাসীদের জমির অধিকার দিয়েছে রাজ্য সরকার
- বাংলা একমাত্র জায়গা যেখানে মাটিতীর্থ হয়েছে
- মাটি-কৃষ্টির মাধ্যমে লক্ষাধিক লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে
- বাংলা বড় রাজ্য, প্রায় ১০ কোটি মানুষ আছে
- অন্য রাজ্যের সঙ্গে বাংলা তুলনা হয় না
- অনেক আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে বাংলা ঘেরা
- অস্বীকার করার জায়গা নেই আমরা কোভিড সিচুয়েশনের মধ্যে দিয়ে চলেছি
- কিন্তু ভয় পাওয়ার কিছু নেই
- আমরা টেস্টিংটা অনেক বেশি করছি
- আগামী দিনে নিশ্চয়ই এর ওষুধ বেরোবে
- ১৮০০০ বেড রয়েছে কোভিডের জন্য
- ১১০০০ হাসপাতাল রয়েছে
- বেডের সংখ্যা ২৩০০০ হয়ে যাবে ১৫ অগাস্টের মধ্যে
- আমাদের এখানে যা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী আছেন তাঁদের মধ্যে মাত্র ৫% আশঙ্কাজনক
- এখন আইসিএমআর বলেছে ১৪ দিনের বদলে রোগ সেরে গেলেই বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া যাবে, সেই চেষ্টা চলছে, তাতে হাসপাতালের বেডের সংখ্যা বাড়বে
- কেন্দ্রের ক্ষমতায় আছে বলে গায়ের জোর দেখাচ্ছে
- ২০১৯-এ কয়েকটা সিট পেয়েছে বলে আস্ফালন করছে
- উত্তরপ্রদেশে এনকাউন্টারের নাম করে পুলিশকে খুন করা হল, যে অপরাধী তাকেও খুন করা হল, যাতে কোনো তথ্য-প্রমাণ না থাকে
- ত্রিপুরাতে বিজেপি সরকারের আমলে কেউ কথা বলতে পারে না, ভয়ে মুখ বন্ধ করে আছে
- অসমে এনআরসি নাম করে চূড়ান্ত অত্যাচার রয়েছে
- রেলওয়ে, কোল ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া সব বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে
- কোভিডের নাম করে সাংসদ থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন কেটে নেওয়া হচ্ছে
- অনেক রাজ্য সরকার কর্মীদের বেতন দিচ্ছে না
- আমরাই একমাত্র রাজ্য সরকার যারা কর্মীদের বেতন দিচ্ছে এবং তাদের ইনক্রিমেন্ট হচ্ছে
- দারিদ্র দূরীকরণে এক নম্বর বাংলা
- বেকারত্ব দূরীকরণে এক নম্বর বাংলা
- বাংলা শিশুমৃত্যুর হার কমেছে
- হাসপাতলে প্রসবের হার বেড়েছে
- ‘দিদিকে বলো’-কে অভিযোগ পেয়ে ছলক্ষ লোকের পেনশনের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে
- এখানে বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়া যায়
- অন্য রাজ্য থেকে লোক এসে এখান থেকে চিকিৎসা করিয়ে যান
- তপশিলি ভাইবোনের অন্য প্রকল্পে পেনশন না পেলে জয়বাংলা প্রকল্পে তাদের পেনশন দেওয়া হয়
- শিক্ষাশ্রী, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, রূপশ্রী প্রকল্পে টাকা পাচ্ছেন পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর মানুষ
- ৬২ হাজার কোটি টাকা দেনা শোধ করেও টাকা দিচ্ছে রাজ্য সরকার
- বাংলায় বেকারত্বের হার ৪০% কমে গিয়েছে
- সবচেয়ে বেশি স্কলারশিপ হয় বাংলায়
- কেন্দ্র টাকা দেয় না, রাজ্য দেয়
- জয় জোহর প্রকল্পে কুড়ি লক্ষ মানুষকে পেনশন দেওয়া হচ্ছে
- বিনা পয়সায় অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা এই রাজ্যে পেনশন পান
- একজন মানুষ মারা গেলে তার সৎকারে যাতে সমস্যা না হয়, তার জন্য বাংলা সরকার ২০০০ টাকা করে পরিবারকে দেয়
- কোনদিন শান্তিতে কাজ করতে পারিনি
- বিজেপি আমলে সমানে লাঞ্ছনা, অপমান, মিথ্যাচারিতা হচ্ছে
- আমিও একটা মানুষ, আমারও একটা সহ্য সীমা আছে
- সিপিএম আমলে মেরে আমার সারা শরীর ক্ষত বিক্ষত করে দিয়েছে
- বিজেপি এখন এসে অপমান করছে, লাঞ্ছনা করছে
- এই সব সহ্য করে নেব না
- ৩৪ বছরের বাম শাসনের যদি বাংলার মানুষ সরিয়ে দিতে পারে, বিজেপিকেও বাংলা থেকে নির্মূল করতে পারবে
- সব রাজ্য শাসন করতে চাইছে বিজেপি, তাহলে আর নির্বাচন কমিশন নির্বাচন, রাজনৈতিক দল রেখে লাভ কী?
- এখানে কিছু বললেই এনকাউন্টার করে দিচ্ছে
- সবার স্বাধীনতা হরণ করেছে, সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, আলোচনা সভা
- আগামী একুশে মে মাসে বদলা নিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে, বাংলার মানুষই বাংলা শাসন করবে- বহিরাগতরা নয়
- এজেন্সিকে দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে
- ভোটের আগে বিভিন্ন স্তরের মানুষের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাবে বিজেপি
- ২০১৯ -এ কয়েকটা সিট লম্ফঝম্পও করছে বিজেপি
- ২০২১-এর ভোটে জামানত জব্দ হবে বিজেপি
- টাকার লোভে বিজেপিকে ভোট দেবেন না
- আবার জঙ্গলমহলে অশান্তি সৃষ্টি করার চক্রান্ত করছে
- আমি কিছু যুব শক্তি চাই যাদের আমি তৈরি করে দিয়ে যাব
- আমি হয়তো চিরকাল থাকব না, কিন্তু তারা বাংলাকে দেখবে
- “একুশে জুলাই দিচ্ছে ডাক, বিজেপি বাংলা থেকে বিদায় যাক”
- ২১ পথ দেখাবে ভারতবর্ষকে
- সেই নেতা নেতা হয় যে সবাইকে নিয়ে চলে
- যারা এজেন্সি দিয়ে দেশ চালায়, তারা কখনও নেতা হতে পারে না
- বাংলায় হচ্ছে চেতনা
- তৃণমূল সরকারের ওপর আস্থা রাখুন
- একুশে তৃণমূল সরকার গড়বে
- অন্যান্যবার যদি ৩০ লক্ষ মানুষকে ধর্মতলার সভায় পেয়ে থাকি, এবার ৫০ লক্ষ মানুষকে এই ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে পেলাম
- মানুষকে বিনা পয়সায় সাহায্য করুন
- কয়েকজন যদি দুষ্টুমি করে তাহলে তাদের দেখুন
- একটা রাজ্য দেখান যেখানে বিনাপয়সায় শিক্ষা-স্বাস্থ্য সব দেয়
- এবারের পরিকল্পনা ছিল কর্মসংস্থানকে ঢেলে সাজানোর
- কোভিডের জন্য সেটা সম্ভব হচ্ছে না
- আগামী দিনে আমরা ছাত্র-যুবদের জন্য কর্মসংস্থান করব
- স্বপ্ন দেখতে শিখুন, স্বপ্ন দেখতে জানতে হয়
- স্বপ্নের ভোর নিয়ে আসুন
- বিজেপিকে ভোট দিলে কী অবস্থা হয়- সেটা ভাটপাড়া, নৈহাটি ব্যারাকপুরে গিয়ে দেখ
- আস্থা রাখুন জয় হিন্দ, বন্দেমাতরম, জয় বাংলা
- এ মাটি আমার মাটি, আপনার মাটি, এ মাটি সোনার মাটি, এই মাটি সোনার চেয়েও খাটি
- বীরভূমের অনেক টাকা খরচা করে কয়লা খনি তৈরি করছি
- অনেককে রাতের বেলা ফোন করে বলছে, বিজেপিতে চলুন এমএলএ বানিয়ে দেবো
- তোমাদের মত এমন অদ্ভুত রাজনৈতিক জীবনে দেখিনি
- অধিকার কেউ কাউকে দেয় না, অধিকার কেড়ে নিতে হয়, ছিনিয়ে নিতে হয়
- তৃণমূলই একমাত্র জায়গা যেখানে শাসন করার লোক আছে, শোষণ করার লোক নেই
- তাই বলছি যারা অন্য দলে আছেন, তৃণমূলে চলে আসুন
- কবিতায় স্মরণ রবীন্দ্র-নজরুলকে
- এই সমাবেশ বুথে বুথে পৌঁছে গিয়েছে
- রবীন্দ্র-নজরুল, বাংলার জোড়া ফুল
- পরশুদিন দলীয় দফতরে আবার বৈঠক হবে
- চিন্তার কারণ নেই, হাম হ্যায় না