করোনায় মৃত্যু বিহারের পঞ্চায়েত মন্ত্রীর, ভোটের আগে জোর ধাক্কা JDU শিবিরে

আর কয়েক সপ্তাহ পরেই বিহার বিধানসভা নির্বাচনে। আর হাইভোল্টেজ এই নির্বাচনের আগে ফের ইন্দ্রপতন বিহারে। নির্বাচনের আগেই আরও এক হেভিওয়েট রাজনৈতিক ব্যক্তির প্রয়াণ হলো। মারণ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল বিহারের পঞ্চায়েত মন্ত্রী কপিল দেও কামাতের। তিনি শাসক দল নীতিশ কুমারের ‌জেডিইউ -এর শীর্ষ নেতা ছিলেন। কপিল দেও কামাত মধুবনীর বাবুরবরহি কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু ভোটের আগে তাঁর প্রয়াণে জেডিইউ শিবিরে যে জোর ধাক্কা লাগল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

‌বিহার সরকারের পঞ্চায়েত মন্ত্রী হিসেবে কপিল দেও কামাতের কাজ প্রশংসার দাবি রাখে। খুব স্বাভাবিক ভাবে রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া নেমেছে। কপিল দেও কামাতের প্রয়াণে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করে রেখেছে জেডিইউ। বিহারে জেডিইউ জোট শরিক বিজেপির তরফেও শোকজ্ঞাপন করা হয়েছে। বিরোধী আরজেডি, কংগ্রেস ও বামদলগুলির তরফে শোকবার্তা জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, সামনেই বিহারের হাইভোল্টেজ নির্বাচন। ‌কিন্তু তার আগেই প্রয়াত হন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিহারের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব রামবিলাস পাসোয়ান। এরপর বিহারের বিজেপি বিধায়ক তথ রাজ্যের মন্ত্রী বিনোদ কুমার সিং-এর মৃত্যু হয় করোনায়। এবার জেডিইউ শীর্ষ নেতা কপিল দেও কামাতের প্রয়াণ-এ সামগ্রিকভাবে রাজ্য রাজনীতির ক্ষতি হলো বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

আরও পড়ুন-চিন বিশ্বাসঘাতক, ভারতবিরোধী উপ-প্রধানমন্ত্রীকে সরিয়ে দিল্লিকে মৈত্রীর বার্তা নেপালের

Previous articleপাটুলির এক বাড়ি থেকে মা-ছেলের দেহ উদ্ধার
Next articleমোদির সামনে ভিক্ষার পাত্র হাতে দাঁড়াব না, লড়াই জারি থাকবে, হুঁশিয়ারি আব্দুল্লার