তোলাবাজি, গোষ্ঠীবাজি, দলবদলুদের দাপট, পুজোর আগেই যুব মোর্চা ভাঙতে চেয়েছিলেন দিলীপ

বিজেপি যুব মোর্চার জেলা কমিটিগুলিকে সাসপেন্ড করে দেওয়ার খবর ছিল না খোদ মোর্চার সভাপতি সৌমিত্র খাঁয়ের কাছে। সৌমিত্র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন।

কিন্তু কেন এই সিদ্ধান্ত? বিজেপির অন্দরের খবর বেশ কয়েকটি জেলা নিয়ে রিপোর্ট আসতে শুরু করে দিলীপের কাছে। এ নিয়ে বিরক্ত ছিলেন দিলীপ। মূলত অভিযোগ কী ছিল?
১. জেলাস্তরে এক নেতার সঙ্গে আর এক নেতার রেষারেষি। প্রকাশ্যে একে অন্যের বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। দলের ভাবমূর্তি খারাপ হচ্ছে।

২. কমিটিগুলিতে আদি বিজেপি কর্মীরা উপেক্ষিত থাকছিল। প্রাধান্য পাচ্ছিল দলবদলুরা। যা অনেকেই মানতে পারেননি।

৩. অনেক জেলা নেতার বিরুদ্ধে তোলাবাজি এবং টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ ছিল

৪. অভিযোগ মূলত চার-পাঁচটি জেলা নিয়ে। জেলাগুলি হলো বারাকপুর, হুগলি, শ্রীরামপুর, আসানসোলন, বাঁকুড়া। এদের জন্যই মূলত সব জেলার উপরে কোপ।

পুজোর আগেই জেলাগুলোর খোলনলচে বদলে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতি এবং দিলীপ ঘোষের অসুস্থতা এবং পুজোর কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। পুজো শেষ হলেই আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসে নতুন করে কমিটি করা হবে।

আরও পড়ুন- র-এর প্রধানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ওলির গোপন বৈঠক ঘিরে চাঞ্চল্য

Previous articleর-এর প্রধানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ওলির গোপন বৈঠক ঘিরে চাঞ্চল্য
Next article‘মোদি পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রণাম করেন, কিন্তু সাহায্য নয়’, বিহারে সরব রাহুল