দীর্ঘক্ষণ সিবিআই জেরার মুখে গরু পাচার কাণ্ডের অন্যতম মাস্টারমাইন্ড এনামুল

গরু পাচার কাণ্ডে এবার আসানসোল বিশেষ সংশোধনাগারেই দীর্ঘক্ষণ সিবিআই(CBI)জেরার মুখে পড়লেন এনামুল হক(enamel haque) ও সতীশ কুমার(satishkumar)। যদিও দু’জনকে একসঙ্গে না বসিয়ে পৃথকভাবে জেরা করেন সিবিআইয়ের দুই দুঁদে অফিসার। সিবিআইয়ের জেরার মুখে বেশ কয়েকবার মেজাজ হারান গরু পাচার কাণ্ডের অন্যতম মাস্টারমাইন্ড এনামুল। জেল চত্বরে তাঁকে বিকট চিৎকার করতে শোনা যায়। আজ, মঙ্গলবার বিএসএফের(bsf) একাধিক উচ্চপদস্থ অফিসারও সিবিআ‌ইয়ের জেরার মুখে পড়েন। তার আগে দুই অভিযুক্তকে জেরা করে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান অফিসাররা।
শুক্রবার আসানসোলে সিবিআই আদালতে(asansol cbi court) হাজিরা দেন এনামুল। সেদিনই জেল হেফাজতে থাকা বিএসএফ অফিসার সতীশকেও আদালতে তোলা হয়। এনামুলকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার মরিয়া চেষ্টা করে সিবিআ‌ই। কিন্তু অভিযুক্তের আইনজীবীদের সওয়াল শুনে তাঁকে ও সতীশ কুমারকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। এবার সেই জেলে গিয়েই দুই অভিযুক্তকে জেরা শুরু করলেন তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা।
সিবিআইয়ের দুই অফিসার দুপুরেই আসানসোল বিশেষ সংশোধনাগারে হাজির হন। একটি ঘরে ‌জেরার জন্য অফিসারদের সামনে এনামুলকে আনা হয়। এই মামলায় এই প্রথম সিবিআই জেরার মুখে পড়া এনামুল অফিসারদের কয়েকটি প্রশ্নের পরই মেজাজ হারায়। সে চিৎকার করতে থাকে। তারপরও সিবিআইয়ের আধিকারিকরা(CBI officer) প্রশ্ন করেই চলেন।

Previous articleপ্রায় ২ বছর শূন্য থাকা স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ
Next articleঅসুস্থ প্রাক্তন মন্ত্রীকে মাঝপথেই অ্যাম্বুল্যান্স থেকে নামালো চালক, হেঁটেই ফিরলেন বাড়ি