জোট নিয়ে বাম-কংগ্রেসকে সময়সীমা বেঁধে দিলেন আব্বাস সিদ্দিকি

বিধানসভা ভোটে (Assembly Election) কি জোট করে লড়বেন? বাম-কংগ্রেসকে (Left Congress) শেষবারের মতো প্রশ্ন ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা তথা ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের (ISF) পৃষ্ঠপোষক আব্বাস সিদ্দিকির (Abbas Siddiqui)। বিমান বসু-অধীর চৌধুরীদের (Biman Basu Adhir Chowdhury) জোটের বার্তা দিয়ে সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছেন আব্বাস। ৭ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ আগামী রবিবার পর্যন্ত জোট নিয়ে বাম-‌কংগ্রেসকে ভাবার সময় দিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, সিপিএম রাজ্য সম্পাদক কিংবা কংগ্রেসের তরফে নরম মনোভাবই পোষণ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাম-‌কংগ্রেস নেতৃত্ব আব্বাস সিদ্দিকির সঙ্গে জোটে গিয়ে সংখ্যালঘু ভোটকে নিজেদের নিজেদের দিকে টানতে মরিয়া বাম-কংগ্রেস। আব্বাসও চান বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধেই ভোটে লড়তে।

উল্লেখ্য, বিধানসভা নির্বাচনে নিজেদের মধ্যে আসন রফা চূড়ান্ত করতে ৭ ফেব্রুয়ারিই বৈঠকে বসছে বাম-কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। আসন ভাগাভাগিতে আপাতত বামফ্রন্ট ১০১ এবং কংগ্রেস ৯২টি আসনে প্রার্থী দেবে বলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থির হলেও এখনও আরও ১০১ টি আসনে সমঝোতার বিষয়ে এখনও কিছু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। যদি আব্বাসের দলকে শেষ পর্যন্ত সঙ্গে নিয়ে ভোটে লড়তে চায় বাম-কংগ্রেস, সেক্ষেত্রে বাকি ১০১টি আসনের মধ্যে থেকেই হয়তো আসন আব্বাসের ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টকে আসন ছাড়া হবে।

আরও পড়ুন:”এই বিধায়ক আর নয়”, পাণ্ডবেশ্বর জুড়ে জিতেন্দ্র তিওয়ারি বিরোধী পোস্টার

সংখ্যালঘু অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদ, মালদহ, দুই ২৪পরগণাতে আসন বন্টন নিয়েই আপাতত ধন্দে বাম-‌কংগ্রেস নেতারা। আর এই জেলাগুলিতেই সংখ্যালঘু ভোটারদের মধ্যে আব্বাসের প্রভাব সবচেয়ে বেশি।

Advt

Previous article”এই বিধায়ক আর নয়”, পাণ্ডবেশ্বর জুড়ে জিতেন্দ্র তিওয়ারি বিরোধী পোস্টার
Next articleশীতের ঝোড়ো ব্যাটিং আগামী সপ্তাহেও!