তৃণমূলের রাজ্যসভা প্রার্থী কে কে হতে পারেন?

Dinesh Trivedi এবং Manas Bhuian ইস্তফা দিয়েছেন। ফলে রাজ্যসভার দুটি আসনে উপনির্বাচন অদূর ভবিষ্যতেই। তা নিয়ে জল্পনাও শুরু হয়েছে। যেহেতু দুটি আসনে নির্বাচন তাই অঙ্কের হিসেবে দুটিতেই Trinamool Congress জেতার সম্ভাবনা বেশি। কে কে হতে পারেন প্রার্থী? চর্চা এখন থেকেই। Anandabazar patrika খবর করেছিল প্রার্থী হতে পারেন যশোবন্ত সিনহা এবং প্রশান্ত কিশোর। একদা বিজেপির হেভিওয়েট এই মোদিবিরোধী নেতা আপাতত তৃণমূলে। পিকে অবশ্য দাঁড়াতে চান না বলে তাঁর ঘনিষ্ঠমহল বলছে। সূত্রের খবর, Mamata Banerjee যদি বালীগঞ্জ বা ভবানীপুরের যে কোনো একটি থেকে উপনির্বাচনে লড়েন, তাহলে সেই আসনের বিধায়ক সুব্রত মুখোপাধ্যায় অথবা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে রাজ্যসভায় পাঠানো হতে পারে। রাসবিহারী হলে অবশ্য দেবাশিস কুমার রাজ্যসভায় নন, কলকাতার মেয়র হতে পারেন। এর বাইরে আরও দুএকটি নাম জল্পনায় আছে। কলকাতার টিভির কর্ণধার কৌস্তুভ রায়। বামপন্থী মনোভাবের হলেও বা একসময় পরে বিজেপির কাছাকাছি গেলেও এই নির্বাচনে তিনি তৃণমূলের হয়ে সক্রিয় ছিলেন। তাঁর হয়ে মূলত ব্যাট করছেন সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল। খবর হল সম্প্রতি জয়ন্তবাবু যে দুচারজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে দেখা করেছেন, তাঁদের ধারণা হয়েছে জয়ন্ত কৌস্তুভকে রাজ্যসভায় প্রায় পাঠিয়েই দিয়েছেন। আমলা এবং প্রভাবশালী মহলে কৌস্তুভ ও জয়ন্তর জুটির অনায়াস যাতায়াত। তাই কৌস্তুভ যথেষ্ট এগিয়ে। শিল্পী শুভাপ্রসন্ন এবং প্রাক্তন সাংসদ একদা সিপিএম ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও চর্চায় আছে। ঋতব্রত এবার আলিপুরদুয়ারে তৃণমূলের সাংগঠনিক দায়িত্ব অনেকটাই সামলেছেন। আজকাল সম্পাদক অশোক দাশগুপ্তর নাম হঠাৎই ফের ভেসে উঠেছে। যদিও ২০১১তে তাঁর ভূমিকা অন্যরকম ছিল এবং তৃণমূল ক্ষমতায় না থাকলে আজকালের সুর বদলাতো সেটাও ঠিক। কিন্তু তবুও অশোকবাবুর ওজন এবং ব্যক্তিগত ক্যারিশ্মায় রাজ্যসভার দরজা খুলতে পারে। নাম আছে মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারেরও। যদিও রাতারাতি কোনো উপনির্বাচন সম্ভবত হচ্ছে না, তবু চর্চা চলছে ভালোমতই।

আরও পড়ুন:প্লাস্টিক ব্যাগ আর নয়, সুতির কাপড়ের ব্যাগে মোড়াতে হবে করোনা রোগীর মৃতদেহ

Advt

Previous articleপ্লাস্টিক ব্যাগ আর নয়, সুতির কাপড়ের ব্যাগে মোড়াতে হবে করোনা রোগীর মৃতদেহ
Next articleকরোনা আক্রান্ত বাবার চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে আত্মহত্যা ছেলের