ফৌজদারি আইনে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে জড়াতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে দিল্লির সরকারের একটি মহল। সঙ্গে বিজেপির একাংশ। মহামারী আইন দিয়ে বিপদের জালে বাঁধা হচ্ছে আলাপনবাবুকে। সর্বোচ্চ শাস্তি একবছর কারাবাস বা জরিমানা। সেই সঙ্গে অবসরকালীন প্রাপ্যতে জটিলতা। মুখ্যমন্ত্রী বারবার বলেছেন আলাপন কোনো দোষ করেননি। তাঁর চিঠির জবাবও প্রধানমন্ত্রী দেননি। প্রাক্তন আমলারা সরব চক্রান্তের প্রতিবাদে।
এদিকে আলাপন ইস্যুতে তীব্র মতপার্থক্য চলছে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। দিলীপশিবিরের বক্তব্য: আলাপনের সমালোচনা হোক। কিন্তু বেশি বাড়াবাড়িতে মানুষ বিরক্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে শুভেন্দু দিল্লির সুরে সুর মিলিয়ে কড়া ব্যবস্থার পক্ষে। এ নিয়ে বিজেপিতেই বিভাজন স্পষ্ট। দিল্লি টিভি বিতর্কে এ নিয়ে বক্তাদের মুখ খুলতে বারণ করেছে।
আরও পড়ুন- তৃণমূলে ফিরতে চান মালদহের ১৮ পঞ্চায়েত সদস্য