এবার ত্রিপুরা: আগামিকাল যাচ্ছেন অভিষেক

ত্রিপুরায় সংগঠনকে মজবুত করতে সোমবারই যাচ্ছেন তৃণমূলের (Tmc) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Bandyopadhyay)। বেঙ্গল মডেলকে সামনে রেখেই মিশন ত্রিপুরায় “খেলা হবে” স্লোগান নিয়ে এগিয়ে যেতে চাইছে ঘাসফুল শিবির। তৃণমূল সূত্রের খবর, সোমবার ত্রিপুরায় (Tripura) অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তিনটি কর্মসূচি রয়েছে।
বেলা ১২টায় ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো দেবেন ।  
দুপুরে দলের নেতৃত্বের সঙ্গে সাংগঠনিক বৈঠকে বসবেন ।
বেলা সাড়ে ৩টেয় সাংবাদিক বৈঠক করবেন। 
আইপ্যাকে (Ipac) সদস্যদের ত্রিপুরায় গৃহবন্দি করে রাখার বিষয়ে দেশজুড়েই চাঞ্চল্য ছড়ায়। বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে কর্মীদের তলব করে আগরতলা পুলিশ। যদিও তাঁরা আগাম জামিন নিয়েছেন। ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Bandopadhyay) নির্দেশে আগরতলা গিয়েছেন ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন কাকলি ঘোষ দস্তিদাররা।
সোমবার যাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের তরুণ ব্রিগেড দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহা, জয়া দত্তরা সেখানে ইতিমধ্যেই ঘাঁটি গেড়েছেন। বাংলায় যেভাবে নারীশক্তি এবং যুব সমাজ ছাত্রসমাজ এবং বাংলার আপামর জনসাধারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রেখেছেন। একইভাবে ত্রিপুরায় বিজেপির বিরুদ্ধে ঘুঁটি সাজাতে চাইছেন তৃণমূল নেত্রী। ২০২১-এ  বাংলায় নির্বাচনের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতোই রাজ্যজুড়ে প্রচার করে বেরিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সেখানে রাজ্যের নারী শক্তির পাশাপাশি, যুব প্রজন্মের উপর ভরসা রেখেছিলেন তিনি। অভিষেক ত্রিপুরায় পৌঁছানোর পরে অন্যান্য দল থেকে বেশকিছু নেতৃবৃন্দ এবং কর্মীরা তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন বলে সূত্রের খবর।

Previous articleসিপিএমের পলিটব্যুরো বৈঠকও ‘মমতাময়’
Next articleপ্লাবিত রাজ্যের একাধিক জেলা,যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু প্রশাসনের