প্রয়াত রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ তথা সাংবাদিক চন্দন মিত্র

প্রয়াত রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ তথা সর্বভারতীয় সংবাদপত্রের সম্পাদক চন্দন মিত্র। বুধবার গভীর রাতে দিল্লিতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। আজ সকালে বাবার মৃত্যুসংবাদ দিয়ে একটি টুইট করেন ছেলে কুশন মিত্র। প্রাক্তন সাংসদের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

আরও পড়ুন:প্রয়াত বিচ্ছিন্নতাকামী কাশ্মীরী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি

এদিন সকালে বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত একটি টুইটে লেখেন আমি আমার সবথেকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু – ‘দ্য পায়োনিয়ার’ সম্পাদক তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ চন্দন মিত্রকে হারালাম। আমরা লা মার্টিনিয়রে একসঙ্গে পড়াশোনা করেছিলাম। পরে সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ এবং অক্সফোর্ডেও গিয়েছিলাম। আমরা একই সময় সাংবাদিকতা শুরু করি। সেই সময় অযোধ্যা এবং গেরুয়া ঝড়ের উৎসাহকে বুঝতে পেরেছিলেন তিনি।’

প্রাক্তন সাংসদের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর টুইটে লেখেন, ‘বুদ্ধিমত্তা এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন চন্দন মিত্র। সংবাদ জগতের পাশাপাশি রাজনীতিতেও নিজের পরিচিতি তৈরি করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমি শোকাহত। তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’

২০০৩-’০৯ পর্যন্ত রাজ্যসভার মনোনীত সদস্য ছিলেন চন্দন মিত্র। দ্বিতীয়বার বিজেপির টিকিটে রাজ্যসভার সাংসদ হন তিনি৷ ২০১৬-তে তাঁর সাংসদ পদের মেয়াদ শেষ হয়। বিজেপি-র প্রবীণ নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন রাজ্যসভার প্রাক্তন এই সাংসদ। ‘দ্য পায়োনিয়ার’ পত্রিকার ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সম্পাদক ছিলেন চন্দন। ২০১৮ সালে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

advt 19

Previous articleবিজেপির “উইকেট বাঁচাও” বৈঠকে “নন প্লেয়িং” ১১! কুণালের দাবি, একডজন তৃণমূলে ঝুঁকে!
Next articleত্রিপুরা: তৃণমূলের উত্থান আর বিজেপির গৃহযুদ্ধের মাঝেই রাজধানীতে বিপ্লব!