ত্রিপুরা পুরভোটের আগে আগরতলায় প্রচারে ঝড় তৃণমূলের, হাড়ে কাঁপুনি বিজেপির

বিরোধীদের উপর হামলা-মামলা-সন্ত্রাস। তারপরও ত্রিপুরা পুরভোটের লড়াইয়ে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল কংগ্রেস। বিশেষ করে আগরতলা পুরনিগমে জোর টক্কর দিচ্ছে ঘাসফুল শিবির। সবমিলিয়ে জমে উঠছে ত্রিপুরার পুরভোট। অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও প্রচারে ঝড় তুলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

২৫ নভেম্বর ভোটের আগে শেষরাতে ওস্তাদের মার দিয়ে একেবারে শেষ ল্যাপে গিয়ে আগরতলায় ৫১ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল। এবার প্রচার। আজ, রবিবার ছুটির দিন বিভিন্ন ওয়ার্ডের প্রার্থীদের নিয়ে আগরতলার মানুষের বাড়ি বাড়ি জোরদার প্রচার করলেন ত্রিপুরা প্রদেশ তৃণমূলের স্টিয়ারিং কমিটির কনভেনর সুবল ভৌমিক। ব্যাপক সাড়া মানুষের মধ্যে। শুধু সুষ্ঠ ও অবাধ নির্বাচনের অপেক্ষা। যদি সেটা হয়, তাহলে তেইশের বিধানসভা ভোটের আগে পাসার চাল বদলে যাবে।

এদিন আগরতলা পুরনিগমের ৫ ও ২১ নং ওয়ার্ডের প্রার্থীদের সঙ্গে নিয়ে ডোর টু ডোর সারলেন সুবল ভৌমিক।

অন্যদিকে, পুরভোটকে সামনে রেখে আগরতলায় রবীন্দ্রভবন চৌমুহনীতে তৃণমূল কংগ্রেসের পথসভা৷ সুবল ভৌমিক, সুদীপ রাহা সহ নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশীর্বাদ ও স্নেহধন্য প্রার্থীদের দু-হাত তুলে আশীর্বাদ করলেন ত্রিপুরাবাসী। আর এই ছবি যদি ভোট বাক্স প্রতিফলিত হয় তাহলে গেরুয়া শিবিরের হাড়ে কাঁপুনি ধরে যাবে। সে বিষয়ে নিশ্চিত তৃণমূল নেতৃত্ব।

আরও পড়ুন- উপনির্বাচনে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার পরই ইস্তফা দেওয়া উচিৎ ছিল, সুকান্তকে কটাক্ষ জয়ের

 

 

 

Previous articleউপনির্বাচনে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার পরই ইস্তফা দেওয়া উচিৎ ছিল, সুকান্তকে কটাক্ষ জয়ের
Next articleএকডালিয়া এভারগ্রিনের নাম হচ্ছে “সুব্রত ভবন”, বসছে প্রাণ পুরুষের পূর্ণাবয়ব মূর্তি