প্রতিনিয়ত রাজ্যপালের(governor) অসহযোগিতা, ফাইল ফেলে রাখা, এবং প্রকাশ্যে বেআইনি কাজকে মদত দেওয়ার অভিযোগ। ক্ষুব্দ শিক্ষা দফতর রাজ্যপালকে চ্যান্সেলার (chancellor) বা আচার্য পদ থেকে সরানোর ভাবনাচিন্তা শুরু করল।
শুক্রবার শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু(bratya Basu) স্পষ্ট ভাষায় বলেন, রাজ্যপাল তো সারাদিন রাজ্য সরকারের দিকে বন্দুক তাক করে রয়েছেন। কী করে সরকারের কাজে বাধা তৈরি করা যায়, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার ক্রম প্রসারণ কী করে রুখে দেওয়া যায় তার পরিকল্পনা করে চলেছেন। রাজ্যের সমস্ত উপাচার্য তাঁর আচরণে ক্ষুব্ধ। ফলে সব মিলিয়ে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তাতে সরকারকেও নতুন ভাবে ভাবতে বাধ্য করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:গুজরাটে কেমিক্যাল ফ্যাক্টরিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, মৃত অন্তত ৪
কী ভাবনাচিন্তা? ব্রাত্য কেরলের মুখ্যমন্ত্রীরও একই অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বলেন, সব ক্ষেত্রেই একই অভিজ্ঞতা তৈরি হচ্ছে। ফলে রাজ্য সরকারও রাজ্যপালকে চ্যান্সেলার পদ থেকে সরিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে সাময়িকভাবে সেখানে বসানোর কথা ভাবছে। এ ব্যাপারে আইনজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। সাংবিধানিক দিকগুলিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।