Wednesday, December 3, 2025

Lata Mangeshkar : জানেন কি লতা মঙ্গেশকরের সম্পত্তির পরিমাণ কত? 

Date:

Share post:

জীবনের প্রথম রোজগার ছিল ২৫টাকা । তারপর বহু চড়াই-উতরাই পথ পার হয়ে , কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন । হিসেব অনুযায়ী মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তাঁর মাসিক রোজগার ছিল প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা। তিনি লতা মঙ্গেশকর । সদ্যপ্রয়াত সুর সম্রাজ্ঞী।

 

লতাজির জন্ম খুব সাধারণ এক মারাঠি মধ্যবিত্ত পরিবারে। বাবা গানের শিক্ষক ছিলেন। রোজগার খুব একটা ছিল না। তাই বড় সন্তান হওয়ার সুবাদে মাত্র ১৩ বছর বয়সেই লতার কাঁধে এসে পড়ে গোটা সংসারের দায়িত্ব। কিন্তু তখন শুধু গান গেয়ে যা রোজগার হতো তাতে সংসার চলত না তাই বাধ্য হয়েছিলেন অভিনয় করতে। প্রথম বার প্লেব্যাক করে পেয়েছিলেন ২৫ টাকা।

আর তা দিয়েই শুরু হয়েছিল লতা মঙ্গেশকরের রোজগার করা। জানা গিয়েছে লতা মঙ্গেশকর মৃত্যুর পর কয়েকশো কোটি টাকার সম্পত্তি রেখে গিয়েছেন।

 

যতদিন বেঁচে ছিলেন লতাজির মাসিক আয় ছিল ৪০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এছাড়া বছরে রয়্যালটি বাবদ বিশাল অঙ্কের টাকা পেতেন তিনি । জানা যায় প্রায় ৬ কোটি টাকার মতো রয়্যালটি পেতেন তিনি। সুরসম্রাজ্ঞীর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৩৭০ কোটি টাকা।

তাঁর ‘প্রভুকুঞ্জে’র গ্যারাজে বেশ কয়েকটি বহুমূল্য গাড়ি ছিল । ছিল বুইক, শেভরোলে এবং ক্রিসলারের মতো গাড়িও। তাছাড়া যশরাজের তরফে একটি মার্সিডিজ উপহার পেয়েছিলেন তিনি। বীরজারা ছবিটি সুপার হিট হওয়ার পর প্রযোজক যশরাজের তরফে এই গাড়িটি তাঁকে দেওয়া হয়েছিল।

spot_img

Related articles

জেলা সফরে বহরমপুরে মুখ্যমন্ত্রী: বুধের সভার জন্য প্রস্তুত মালদহের গাজোল

মঙ্গলবার নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠক শেষেই জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী। পৌঁছে যান মুর্শিদাবাদে বহরমপুরে। বুধবার সকালে  তিনি হেলিকপ্টারে করে উড়ে...

নিভৃতে… খাদ্যহীন! যার জন্য দেশে সূ্ত্রপাত ‘নারী আন্দোলনে’র, সেই ‘মথুরা’ই দুরবস্থায় মহারাষ্ট্রে

সেই সালটা ১৯৭২। এখন ২০২৫। মাঝে পেরিয়েছে ৫৩ বছর। এর মধ্যে তাঁকে ভুলেই গিয়েছে গোটা দেশ। হঠাৎ মনে...

বুধেই ভাগ্য নির্ধারণ! বাংলাদেশে বসে ফেরার অপেক্ষায় অন্তঃসত্ত্বা সোনালি

বাংলাদেশে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। ফলে জেলমুক্তি ঘটেছে। কিন্তু নিজের দেশে, নিজের ঘরে ফেরা কবে? আজও জানেন না বীরভূমের...

প্রশাসনিক গতি ফেরাতে যাদবপুরে দুই মাসের অস্থায়ী রেজিস্ট্রার সেলিম বক্স মন্ডল

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম দীর্ঘদিন ধরে রেজিস্ট্রার শূন্য থাকার কারণে বিঘ্নিত হচ্ছিল। কর্মসমিতির বৈঠক হলেও রেজিস্ট্রার অনুপস্থিত থাকায়...