Shandhya: সুরের আকাশে নিভল সন্ধ্যা-তারা

রেলের অফিসার নরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় আর হেমপ্রভা দেবীর কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। ফিরে দেখা গীতশ্রীর জীবনের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা।

অক্টোবর ৪, ১৯৩১: ঢাকুরিয়ায় জন্ম

১৯৪৩ : আকাশবাণীর ‘গল্পদাদুর আসর’-এ প্রথম গান গাওয়া।

১৯৪৩: অল বেঙ্গল মিউজিক কনফারেন্স আয়োজিত সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় ভজন বিভাগে প্রথম স্থানাধিকারী।

১৯৪৫ : এইচএমভি থেকে প্রকাশিত প্রথম রেকর্ড।
গিরিন চক্রবর্তীর কথা ও সুরে এক পিঠে ‘তুমি ফিরায়ে দিয়ে যারে’, উল্টো পিঠে ‘তোমারো আকাশে ঝিলমিল করে চাঁদের আলো।’

১৯৪৭ : বাংলা ‘অঞ্জনগড়’-এ প্রথম প্লেব্যাক। সঙ্গীত পরিচালক রাইচাঁদ বড়াল।

১৯৫১: মুম্বইয়ে প্রথম প্লেব্যাক হিন্দি ছবি ‘তারানা’-তে। সুরকার অনিল বিশ্বাস।

১৯৬৬: কবি, গীতিকার শ্যামল গুপ্তের সঙ্গে বিয়ে।

১৯৬৫ : “সন্ধ্যা দীপের শিখা’ ছবির জন্য ‘সেরা গায়িকা’ হিসেবে BFJ অ্যাওয়ার্ড।

১৯৭১: বাংলাদেশে একুশে ফেব্রুয়ারির উদ্‌যাপন উপলক্ষে ঢাকার পল্টন ময়দানের একটি উন্মুক্ত কনসার্টে অনুষ্ঠান।

১৯৭১ : প্রথম জাতীয় পুরস্কার ‘জয় জয়ন্তী’ ও ‘নিশি পদ্ম’ ছবির জন্য।

১৯৭২ : ‘জয় জয়ন্তী’ ছবির জন্য দ্বিতীয়বার BFJ অ্যাওয়ার্ড-এ ‘সেরা গায়িকা’।

১৯৯৯ : ভারত নির্মাণ অ্যাওয়ার্ড।

২০১১ : বঙ্গ বিভূষণ

২০২২ : পদ্মশ্রী সম্মান প্রত্যাখ্যান।

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২২: প্রয়াণ।

খুব ছোটবেলা থেকে শুরু হয়েছিল গানের তালিম। পণ্ডিত সন্তোষকুমার বসু, এটি কানন, চিন্ময় লাহিড়ির কাছে গান শিখেছেন। তবে গুরু হিসাবে তিনি বারবার উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খাঁ সাহেবের কথা বলতেন। কয়েকটি সাল-তারিখের হিসেবে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মতো কিংবদন্তি শিল্পীকে ধরা যাবে না। বাংলা সঙ্গীতজগতকে অজস্র গান উপহার দিয়েছেন তিনি। সুদীর্ঘ সঙ্গীত জীবনে একের পর এক হিট গান গেয়েছেন। তাঁর গায়কীর মায়াজালে আবদ্ধ আপামর বাঙালি।

আরও পড়ুন- Sandhya Mukhopadhyay: পূর্ণ মর্যাদায় বুধবার শেষকৃত্য সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের

 

 

 

Previous articleAtk Mohunbagan: মনবীরের জোড়া গোল, এফসি গোয়াকে ২-০ উড়িয়ে দিল বাগান ব্রিগেড
Next articleপ্রয়াত কিংবদন্তি সুরকার বাপি লাহিড়ি