বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নয়, সিআরপিএফ মোতায়েন করা উচিত কাশ্মীরি পণ্ডিতদের জন্য : আদিত্য ঠাকরে

আদিত্য ঠাকরের (Aditya Thackeray) সাফ কথা, বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নয়, সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েন করে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের (Kashmiri Pandits) নিরাপত্তা দেওয়া উচিত ছিল।

সুতোয় ঝুলছে মহারাষ্ট্রে (Maharashtra Political Crisis) উদ্ধব সরকারের ভবিষ্যৎ। এখনও অসমের গুয়াহাটিতে পাঁচতারা হোটেলে আশ্রয়ে রয়েছেন শিবসেনার বিক্ষুব্ধ বিধায়করা। ক্রমশ বিধায়কের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।যত সময় যাচ্ছে ততই বেশি করে শিবসেনার বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের সঙ্গে বিজেপি-র (BJP) যোগসূত্র প্রকট হচ্ছে। এমনকি বিজেপি শাসিত গুয়াহাটিতে আশ্রিত শিবসেনার ১৫ জন বিক্ষুব্ধ বিধায়ককে ওয়াই প্লাস ক্যাটেগরির (Y Plus Security) নিরাপত্তাও দেওয়া হয়েছে।

দলের বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নিরাপত্তা দেওয়াকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী তথা শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) ছেলে আদিত্য ঠাকরে (Aditya Thackeray)। তার সাফ কথা, বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নয়, সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েন করে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের (Kashmiri Pandits) নিরাপত্তা দেওয়া উচিত ছিল।

বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের কড়া বার্তা দিয়েছেন আদিত্য ঠাকরে।রবিবার শিবসেনা সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেন আদিত্য। তিনি বলেন, “বিদ্রোহী বিধায়ক যাঁরা গুয়াহাটি পালিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের নিরাপত্তায় সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে। আসলে যাঁদের নিরাপত্তার প্রয়োজন ছিল, সেই কাশ্মীরি পণ্ডিতদের জন্য সিআরপিএফ মোতায়েন করা উচিত ছিল।”

আদিত্য সাফ জানিয়েছেন, দরজা খোলাই রয়েছে। আরও যাঁরা বেরিয়ে যেতে চান, যেতে পারেন। চাইলে ফিরেও আসতে পারেন। কিন্তু যাঁরা বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, তাঁদের দলে ফেরানোর প্রশ্ন ওঠে না।তাঁর কথায়, “সাহস থাকলে শিবসেনার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে ভোটে লড়ে দেখান। যদি মনে হয় আমরা অন্যায় করেছি, উদ্ধবজির নেতৃত্ব দলের জন্য উপযুক্ত নয়, তাহলে পদত্যাগ করুন। নির্বাচনে লড়ে দেখান। আমরা তৈরি আছি।”

Previous articleUN on Teesta Shitalvad: সমাজকর্মী তিস্তা শীতলবাদের গ্রেফতারে নিন্দা রাষ্ট্রসঙ্ঘের
Next articleআগামিকাল ২ জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী: আসানসোলে জনসভা, রয়েছে প্রশাসনিক বৈঠকও