প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর (Former Pakistan PM) উপর হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা শুরু হয়েছে। তদন্তের মাঝেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। পাকিস্তান(Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ (Tehreek-E-Insaf) দলের নেতাকে লক্ষ্য করে গু*লি চালাবার নেপথ্যে কী একজন নাকি একাধিক? বৃহস্পতিবার বিকেলে পাক পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরনওয়ালার আলওয়ালা চকে (Alwala Chowk) একটি এসইউভিতে সওয়ার ইমরান খান (Imran Khan) তাঁর সমর্থকদের উদ্দেশে লং মার্চে যোগদানের আবেদন জানাচ্ছিলেন। সে সময় এক ব্যক্তি এলোপাথাড়ি গু*লি চালাতে শুরু করে বলে জানা যায়। ঘটনার বেশ কিছু ভিডিও ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ঘটনার মূল অভিযুক্তকে এক ভিডিয়ো বার্তায় বলতে দেখা গেছে, ‘‘ইমরানকে মারতে গিয়েছিলাম। কারণ উনি বিপথে চালিত করছেন লোকেদের।’’ যদিও ওই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি এখন বিশ্ব বাংলা সংবাদ।
বৃহস্পতিবার ইমরান খানের (Imran Khan)মিছিলে এলোপাথারি গুলির ঘটনায় কার্যত তোলপাড় পাকিস্তান। ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেফতার করা হলেও অনুমান করা হচ্ছে এই ঘটনায় জড়িত একাধিক। হামলাকারীর পিছনেই বছর ৩০-এর এক যুবককে সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা যায়, যিনি আ*ততায়ীর ব*ন্দুক ধরা হাতটি টেনে নেন । লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় ছ’রাউন্ড গুলি। লাল-সাদা-নীল একটি টি-শার্ট পরা সেই যুবক বর্তমানে পাকিস্তানের ‘হিরো’! তবে সন্দেহটা থেকেই যাচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, ইমরানের উপর হামলায় দুই আ*ততায়ী জড়িত। এক জনের হাতে পিস্তল ছিল। অন্য জনের হাতে রাইফেল ছিল। যদিও এই গোটা ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু যিনি অর্থাৎ প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আপাতত সুস্থ আছেন। পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায় একে-৪৭ থেকে ইমরানকে লক্ষ্য করে গু*লি চালানো হয়। তার ডান পায়ে চারটি গু*লি লেগেছিল তবে অস্ত্রোপচার করে সেই গু*লি বের করা সম্ভব হয়েছে।