চিন প্রথম নয়, বিশ্বের প্রায় ৯১ টি দেশে বিএফ-৭ এর থাবা !

ভারতীয় বিজ্ঞানীরা বলছেন যেভাবে চিনে কোভিড নিয়ে উদাসীনতার তৈরি হয়েছিল তার জেরেই ভাইরাস এইভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি চিহ্নিত হওয়ার পর থেকে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪৮ হাজার কোভিড আক্রান্তের নমুনায় এই উপরূপ দেখা গিয়েছে বলেও বিশেষজ্ঞদের দাবি।

উদ্বেগ বাড়ছে কোভিডের (Covid)নয়া ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে। চিন (China)কার্যত দিশেহারা, হাসপাতাল থেকে শ্মশান সর্বত্রই বাড়ছে ভিড়। তবে এটা নতুন বা আকস্মিক কিছু নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট -এর উপস্থিতি আগে থেকেই ছিল। চিনের (China)এই ঘটনার আগেই গত দু’বছরে বিশ্বের প্রায় ৯১ টি দেশে এই ভাইরাসের (Virus)উপস্থিতি মিলেছে বলে জানা যাচ্ছে ।

 

ক্রিপস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (Cripps Research Institute) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চিনে থাবা বসিয়েছে বিএফ.৭ (BF.7)। যার জিনের কাঠামো এবং চরিত্র ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকেই বিশ্বের বুকে ছড়িয়ে পড়া কোভিডের নতুন ভাইরাসের সঙ্গে যথেষ্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ। তথ্য বলছে প্রায় ৯১ টি দেশে ছড়িয়ে পড়া কোভিড ভাইরাসের একটি উপরূপের সঙ্গে বিএফ.৭ – এর গঠন মিলে গিয়েছে। যদিও বাকি দেশে এই ভাইরাসের দাপট সেভাবে দেখা যায় নি। কিন্তু চিনে কেন এত ব্যাপকতা তৈরি হল? বিএফ.৭,কোভিডের ওমিক্রন (Omicron) রূপের উপরূপ। বিভিন্ন ভাইরাস বিশেষজ্ঞ এবং মহামারি বিশেষজ্ঞরা আপাতত এই নয়া উপরূপকে খুব একটা চিন্তার বিষয় বলে মনে করছেন না। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা বলছেন যেভাবে চিনে কোভিড নিয়ে উদাসীনতার তৈরি হয়েছিল তার জেরেই ভাইরাস এইভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি চিহ্নিত হওয়ার পর থেকে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪৮ হাজার কোভিড আক্রান্তের নমুনায় এই উপরূপ দেখা গিয়েছে বলেও বিশেষজ্ঞদের দাবি।

 

Previous articleনজরে ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন, রাজ্য কমিটি গঠন তৃণমূলের, বড় দায়িত্বে রাজীব
Next articleসিকিমে খাদে পড়ল সেনাবাহিনীর ট্রাক, মৃ*ত কমপক্ষে ১৬ ভারতীয় জওয়ান