তিলজলাকাণ্ডে বিজেপি যোগ, CCTV ফুটেজ সামনে আসতেই খেল খতম গেরুয়া শিবিরের

ঘটনার তদন্তে নেমে বিভিন্ন জায়গার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে পুলিশ। একাধিক ফুটেজ থেকে ওই দুই বিজেপি নেতার ঘটনাস্থলে উপস্থিতির ছবি ধরা পড়েছে

তিলজলায় হিংসার ঘটনায় জোরদার তদন্ত শুরু হতেই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। রমজান ও রামনবমীর আবহে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে চরিতার্থ করতেই তিলজলায় পরিকল্পিত চিত্রনাট্য রচনা করেছিল গেরুয়া শিবির। তদন্তে বিজেপির সেই যোগসাজশ-ই স্পষ্ট হচ্ছে।

বন্ডেল গেট ফ্লাইওভারে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট, রেল অবরোধ, নিরীহ পথ চলতি মানুষের উপর পাথর নিক্ষেপ থেকে শুরু করে থানার গেট ভাঙচুর—সবক’টি ঘটনায় ইন্ধন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় দুই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে। এই মর্মে তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে তিলজলা থানা।

কলকাতা পুলিশের দাবি, মুকুন্দ ঝা এবং সরোজ পণ্ডিত নামে ওই দুই বিজেপি নেতার ঘটনাস্থলে হাজির থেকে গোটা ঘটনায় মদত দিয়েছে, সমস্ত প্রমাণ উঠে এসেছে পুলিশের হাতে। সশরীরে উপস্থিত না থাকলেও যাবতীয় অশান্তি পাকানোর ক্ষেত্রে কসবার আর এক বিজেপি নেতার ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ঘটনার তদন্তে নেমে বিভিন্ন জায়গার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে পুলিশ। একাধিক ফুটেজ থেকে ওই দুই বিজেপি নেতার ঘটনাস্থলে উপস্থিতির ছবি ধরা পড়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সফরের দিন অশান্তি বাধিয়ে প্রশাসন তথা রাজ্য সরকারের বদনাম করার পরিকল্পনা হয়েছিল বলেই দাবি করা হয়েছে শাসক দলের তরফে। যা নিয়ে চুপসে গিয়েছে বিজেপি নেতারা। প্রবল অস্বতিতে পড়েছে গেরুয়া শিবির।

আরও পড়ুন:সিপিএম শূন্য পাওয়া লোকেদেরও চাকরি দিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী চাইলেই লিস্ট দেবো: তাপস চট্টোপাধ্যায়


 

 

Previous articleসিপিএম শূন্য পাওয়া লোকেদেরও চাকরি দিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী চাইলেই লিস্ট দেবো: তাপস চট্টোপাধ্যায়
Next articleইন্দোরের মন্দিরে কুয়োয় পড়ে দু*র্ঘটনায় মৃ*ত বেড়ে ৩৫,চলছে উদ্ধারকাজ