ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারগুলিকে এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের সঙ্গে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। যদিও ড্রোন প্রযুক্তি চালু করার জন্য রাজ্যগুলিকে কোনও অতিরিক্ত টাকা দেবে না কেন্দ্রীয় সরকার। নির্দেশিকা অনুযায়ী, সেই টাকা রাজ্যগুলিকে প্রশাসনিক খরচ থেকে বের করতে হবে। শুধু তাই নয় রাজ্যগুলিকে ড্রোন কেনার পরিবর্তে বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রের তরফে, ড্রোনের মাধ্যমে পাওয়া ভিডিও এবং ছবি মজুত রাখার জন্য একটি ড্যাশবোর্ড তৈরির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
২০২২ এর মে মাসে মনরেগার কাজে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে হাজিরা চালু করে মোদি সরকার। এবার ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি। এই প্রকল্পের তদারকের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের মাধ্যমে পরিচালিত হবে এই ড্রোন। প্রতি জেলায় একজন করে আধিকারিক থাকবেন, যিনি কাজের জায়গায় ড্রোন পরিচালনা করবেন। সশরীরে কাজের জায়গায় না গিয়ে তদারকি করার জন্য জেলার সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা ড্রোনের সাহায্য নেবেন বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন- ৪৯৩জন শিক্ষকের বদলি কার্যকরের নির্দেশ শিক্ষা দফতরের