সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পান,শিউলি-স্নেহাশিসের নি.শানায় রাজ্যপাল

আসলে সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পান এই রাজ্যপাল। তৃণমূল কংগ্রেস আন্দোলন করলেই দিল্লি ইডি-সিবিআইয়ের জুজু দেখায়।

তৃণমূলের রাজভবন অভিযানে কর্মী- সমর্থকদের ঢল নেমেছে। শাসক দলের তরফে দাবি করা হয়, ১ লক্ষ মানুষ অভিযানে অংশ নিয়েছেন।সকাল থেকেই জমায়েত শুরু করেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। রাজ্যপাল শহরে না থাকলেও তৃণমূলের সভায় মন্ত্রী শিউলি সাহা বলেন,প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে উপেক্ষা করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে গরিব বঞ্চিত মানুষ আন্দোলন করছেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাই। কেন্দ্রের মন্ত্রীরা পালিয়ে গেছেন। তাঁদের মতোই আজ রাজ্যপালও পালিয়ে গেছেন। আসলে সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পান এই রাজ্যপাল। তৃণমূল কংগ্রেস আন্দোলন করলেই দিল্লি ইডি-সিবিআইয়ের জুজু দেখায়।

আমি বাংলার প্রতিটি বঞ্চিত মানুষকে কেন্দ্রের পঞ্চায়েত মন্ত্রীর নামে এফআইআর করুন। বিরোধী দলনেতা যে নন্দীগ্রামের বিধায়ক, সেখানকার গরিব মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। লোকসভা ভোটে মানুষ যোগ্য জবাব দেবেন।

এদিনের সভায় পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলেন, এই আন্দোলন অধিকার রক্ষার আন্দোলন। বিরোধী দলনেতা দিল্লিতে গিয়ে গরিব মানুষের টাকা পাওনা টাকা দিতে নিষেধ করেছেন। আর দিল্লি তাঁর কথা শুনে টাকা আটকে দিচ্ছেন। রাজ্যপাল কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করছেন। কিন্তু বাংলার গরিব মানুষের পাওনা টাকা নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করছেন না। আসলে বিজেপি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে বাংলার মানুষকে বঞ্চনা করে আর্থিকভাবে পিছিয়ে দিয়ে ভাতে মারতে চাইছে। একুশের বিধানসভা ভোটে হারের জ্বালা থেকেই এমনটা করছে দিল্লি। বাংলার অর্থ অন্য রাজ্যে খরচ করছে, যেখানে বিজেপি ক্ষমতায় আছে। ভয়ঙ্কর আর্থিক চক্রান্ত করছে।

Previous articleযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন! কলেজের অধ্যক্ষ-অধ্যাপিকাকে অপসার.ণ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
Next articleপাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছে চিন! প্রকাশ্যে বি.স্ফোরক রিপোর্ট