আজ কী ঘটেছিল জানেন?

ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ওরফে ডি জি (১৮৯৩-১৯৭৮) এদিন প্রয়াত হন। চিত্রশিল্পী, মূকাভিনেতা, বহুরূপী সজ্জায় বিশেষজ্ঞ, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক, অভিনেতা, কৌতুকশিল্পী ও সংস্থা-সংগঠক হিসেবে তিনি জীবদ্দশাতেই কিংবদন্তির নায়কে পরিণত হয়েছিলেন। মোট ২৪টি নির্বাক ও ২৫টি সবাক ছবি করেছিলেন। ৪০ বছর সিনেমা জগতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। শেষ ছবি ‘কার্টুন’ (১৯৫৮)। আশি বছর বয়সে কলকাতার রঙ্গমঞ্চে ‘অলীকবাবু’ নাটকে তরুণ নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করে সকলকে চমকে দিয়েছিলেন। পেয়েছেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার ও পদ্মভূষণ।


১৮৪৩ সালে মিসেস লিচ এদিন অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেলেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৩৪ বছর। সমকালের কলকাতা রঙ্গমঞ্চের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। সাঁ সুসি রঙ্গমঞ্চে এদিন ‘হ্যান্ডসাম হাজব্যান্ড’ নাটকটি অভিনীত হচ্ছিল। ব্যাক স্টেজে রাখা প্রদীপের শিখা থেকে লিচের কাপড়ে আগুন লেগে যায়। ফলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এখন যেখানে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, সেখানেই ছিল সাঁ সুসি থিয়েটার। সঙ্গের ছবিটি মিসেস লিচের সমাধি। এটি ভবানীপুরের মিলিটারি সিমিট্রিতে অবস্থিত।


১৯৬৯ বিমানবিহারী মজুমদার (১৯০০-১৯৬৯) এদিন প্রয়াত হন। ‘চৈতন্য চরিতের উপাদান’ গবেষণা- গ্রন্থটি তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি। এ ছাড়াও বহু গ্রন্থ সম্পাদনা ও সংকলন করেছিলেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘চণ্ডীদাসের পদাবলী’, ‘ষোড়শ শতাব্দীর পদাবলী সাহিত্য’ ‘পাঁচশত বৎসরের পদাবলী’ ইত্যাদি।


১৯৭৩ বাঘ এদিন ভারতের জাতীয় পশু হিসেবে স্বীকৃত হয়। বাঘ ভারতের ‘নিজস্ব’ প্রাণী। বস্তুত, ভারতকে পৃথিবীর একমাত্র দেশ বলে গণ্য করা হয় যেখানে বাঘকে তার প্রাকৃতিক বাসভূমিতে পাওয়া যায়, অন্য যেসব দেশে বাঘ আছে সেখানে তারা ‘বহিরাগত’। ভারতে ১৭টি রাজ্যে বাঘ আছে।

বটুকেশ্বর দত্ত (১৯১০-১৯৬৫) এদিন জন্মগ্রহণ করেন। ভগৎ সিং ও চন্দ্রশেখর আজাদের সঙ্গে বিপ্লবী দলে যোগ দেন। ৮ অগাস্ট, ১৯২৯-এ দিল্লির পার্লামেন্ট ভবনের গ্যালারি থেকে বোমা ছোঁড়েন ও লিফলেট ছড়িয়ে দেন। সেই প্রথম ভারতের বুকে ‘ইনক্লাব জিন্দাবাদ, সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’ স্লোগান শোনা গিয়েছিল। এর পর আত্মসমর্পণ। স্বাধীনতা লাভের পর পাটনায় থাকতেন। শেষ জীবনে জীবিকার জন্য ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা শুরু করেন।


১৯৭৮ সালে জোন্সটাউন গণহত্যা সংঘটিত হয় এদিন। ১৯৫০-এর দশকে জিম জোন্স একটি ধর্মীয় গোষ্ঠী তৈরি করেন। এদিন গায়নাতে এই ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রায় ৯০০ জন অনুগামী হয় আত্মহত্যা করেন নয় নিহত হন।

১৭২৭ সালে এদিন গোলাপি শহর জয়পুরের প্রতিষ্ঠা দিবস। অম্বরের মহারাজা সওয়াই দ্বিতীয় জয় সিং এটি প্রতিষ্ঠা করেন। শহরের স্থপতি ছিলেন বিদ্যাধর ভট্টাচার্য। বিদ্যাধর জ্যোতিষ, পূর্তবিদ্যা ও রাজনীতিতে পারদর্শী ছিলেন। বাস্তুশাস্ত্র ও শিল্পশাস্ত্র মেনে তিনি এই শহরের নকশা তৈরি করেছিলেন।


Previous articleওপেনএআই-র সিইও পদ থেকে অপসারিত অল্টম্যান! নয়া দায়িত্বে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মীরা
Next articleকলকাতায় অফিস থাকতেও কেন বার বার দিল্লিতে তলব? কয়লা মামলায় স্বস্তি মলয় ঘটকের