Saturday, November 15, 2025

“২০২৯-এ ভারতকে বিজেপি মুক্ত করবে আপ”, আস্থাভোটে জয়ের পর কেজরি

Date:

প্রত্যাশামতোই শনিবার দিল্লি বিধানসভায় আস্থাভোটে জয় পেল আপ। এরপরই দৃপ্ত কণ্ঠে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ঘোষণা করে দিলেন ২০২৯ সালে ভারতকে বিজেপি মুক্ত করবে আম আদমি পার্টি। পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার থাকা সত্ত্বেও কেন হঠাৎ এই আস্থাভোট শনিবার তার ব্যাখ্যা দিলেন কেজরি।

শুক্রবার দিল্লি বিধানসভায় আস্থাভোটের ঘোষণা করেছিলেন আপ প্রধান কেজরিওয়াল। সেইমতো শনিবার আম আদমি পার্টির ৬২ জন বিধায়কের মধ্যে ৫৪ জন উপস্থিত ছিলেন আস্থা ভোটে। ধ্বনি ভোটে গৃহীত হয় ভোট। আর প্রত্যাশামতোই সেই ভোটে জয়ী হয় কেজরিওয়ালের দল। এরপরই হঠাৎ আস্থাভোট ডাকা প্রসঙ্গে কেজরি বলেন, “কক্ষে আমরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবুও আস্থা ভোট দরকারি, কেননা বিজেপি আপ বিধায়কদের ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।” পাশাপাশি এদিন বিধানসভায় বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করে দিল্লি মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বিজেপি ‘রামভক্ত’ হওয়ার দাবি করে অথচ। হাসপাতালে গরিব মানুষদের ওষুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয়। পাশাপাশি দৃপ্ত কণ্ঠে তিনি ঘোষণা করেন, “যদি এবার বিজেপি জিতেও যায়, আপ ২০২৯ সালে দেশকে বিজেপিমুক্ত করবেই।”

উল্লেখ্য, এর আগে বিজেপির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে কেজরিওয়াল জানিয়েছিলেন, আপের বিধায়কদের টাকা দিয়ে কেনার চেষ্টা করছে বিজেপি। তিনি বলেন, “ওঁরা বিধায়কদের ২৫ কোটি টাকার টোপ দিয়েছেন বিজেপিতে যোগ দিতে। পরে আমরা খোঁজ করে দেখেছি, ২১ নয়, ৭ জন বিধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে বিজেপি।” যার জেরেই বিধানসভায় এদিন আস্থা ভোটের ডাক দেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

Related articles

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী কে: ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট JD(U)-এর!

বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ২৪৩ টি আসনের মধ্যে বিজেপি ৮৯ আসনে জয়ী। নীতীশ কুমারের জেডিইউ জিতেছে ৮৫ টি আসন।...

জাদুসম্রাটের বাড়িতে বিয়ের আসর! বিজ্ঞাপন দেখে পাত্র পছন্দ মৌবনীর

জিনা বন্দ্যোপাধ্যায় জনে জনে বার্তা রুটি গেল ক্রমে, বিয়ে করছেন মৌবনী শীতের মরশুমে! মেয়ের জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন পিসি সরকার, সেখান থেকেই পাত্র...

রাজ্যে আসন্ন WBCS পরীক্ষা: জারি বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত হল ডব্লুবিসিএস-এর পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি। পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (PSC, WB) বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মার্চ...

পরিবারে SIR আতঙ্কে মৃত্যুর ছায়া, চাকরির আশ্বাস দিয়ে পাশে তৃণমূল

এসআইআর আতঙ্কে আত্মঘাতী বাবা। অসহায় পরিবার। কী করে হবে দিন গুজরান? ভিটেমাটি চলে যাবে না তো? এসব আতঙ্ক...
Exit mobile version