মুখোশ খুলে গেল গদ্দার পরিবারের, বিজেপির পতাকা ধরলেন শিশির

এই বয়সে এসে বিজেপির পতাকা ধরে প্রমাণ করে দিলেন, এদের যে গদ্দার বলা হয় গাদ্দারের পরিবার বলা হয় তা কতখানি সঠিক।

মুখোশ খুলে গেল গদ্দার পরিবারের। ইডি সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে প্রথমে বড় ছেলেকে বিজেপিতে পাঠিয়েছিলেন, পরে বাকি দুই ছেলেকেও পাঠিয়েছেন, এবার নিজেই পতাকা ধরলেন। ৮৫ বছর বয়সে এসে তিনি বিজেপির পতাকা ধরলেন। প্রশ্ন উঠছে কোন বাধ্যবাধকতা থেকে তাকে বিজেপির পতাকা ধরতে হলো।আসলে এরা এতটাই বেইমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নিজে চেয়ারম্যান হয়েছেন, সাংসদ হয়েছেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়েছিলেন। এক ছেলে মন্ত্রী, এক ছেলে বিধায়ক, এক ছেলে চেয়ারম্যান। এরা মুখে পরিবারতন্ত্রের কথা বলে। অথচ এরা নিজেরাই তো পুরো পরিবার অধিকারী প্রাইভেট লিমিটেড। এদের নিজস্ব কোনও নীতি নৈতিকতা নেই, নির্লজ্জ বেহায়া। আর এই বয়সে এসে বিজেপির পতাকা ধরে প্রমাণ করে দিলেন, এদের যে গদ্দার বলা হয় গাদ্দারের পরিবার বলা হয় তা কতখানি সঠিক।

এদিন রামনগরে ছোট ছেলে সৌমেন্দুর হয়ে রবিবার প্রচারে দেখা গেল শিশিরকে। তৃণমূল সাংসদ হয়ে বিজেপি-র ভোট প্রচার? এতদিন দু নৌকায় পা দিয়ে চলার চেষ্টা করছিলেন।এবার সৌমেন্দু বিজেপির টিকিট পেতেই ময়দানে নেমে পড়েছেন শিশির। শুধুমাত্র এখানেই থেমে থাকেননি শিশির।  এদিনের সভায় প্রায় ২৫ টি পরিবার সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগদান করেন। তাদের হাতে পতাকা তুলে দেন শিশির অধিকারী।

 

 

 

 

Previous articleকথা রাখেনি মোদি সরকার, লাদাখের মাইনাস ১৭ ডিগ্রিতে প্রতিবাদে ১২৫ জন
Next articleআইপিএল-এ কেন সাফল্য পাচ্ছে না দিল্লি? কারণ ফাঁস করলেন দলের প্রাক্তন ব্যাটিং কোচ