বৃহস্পতিবার রাতে গ্রেফতার করল কেন্দ্রীয় তদন্ত এজেন্সি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ৭ দিনের ইডি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইডির তরফে একটি প্রেস রিলিজ দিয়ে জানানো হয়েছে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালই এই মামলায় ‘মূল ষড়যন্ত্রকারী’।
দক্ষিণ ভারতীয় রাজ্য তেলেঙ্গানার ক্ষমতাসীন দল ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেত্রী ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের মেয়ে কে কবিতা, কেজরিওয়াল এবং আপ নেতা মণীষ শিশোদিয়া ও সঞ্জয় সিংয়ের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলে দাবি করেছে ইডি।
দিল্লি আফগারি মামলায় মদের দোকানের লাইসেন্স দেওয়ার নীতি বদল করে অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং কয়েকজন মন্ত্রী ও নেতা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন, এই অভিযোগেরই তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। এই মামলাতেই আগেই কেজরিওয়ালের দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা ও দিল্লির প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীষ শিশোদিয়া এক বছরের বেশি সময় ধরে জেলে আছেন। দলের সংসদ সদস্য সঞ্জয় সিং ওই একই মামলায় গত বছর অক্টোবর মাসে গ্রেফতার হয়েছেন।
আরও পড়ুন- বিশালক্ষ্মী মায়ের কাছে প্রার্থনা “৪ লাখ”! হুগলিতে রচনার জয় চেয়ে জাগ্রতদেবীর পুজোয় তৃণমূল