দুর্গাপুরের (Durgapur Rape case) বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৬জনের মধ্যে পাঁচজনের টিআই প্যারেডের অনুমতি মিলল। নির্যাতিতার সহপাঠীর টিআই প্যারেড হবে না কারণ সে নির্যাতিতার পূর্বপরিচিত। এদিকে, ধৃত ৬জনকে জামিন আবেদন নাকচ হয়। এদিকে, শেখ রিয়াজউদ্দিন ও শফিক শেখকে গোপন জবানবন্দি দেওয়ার জন্য আবেদনের সম্মতি দিয়েছে আদালত।

পাঁচজনের টি আই প্যারেড করার অনুমতির জন্য আবেদন করা হয় এবং অনুমতি পাওয়া গিয়েছে বলে জানান আইনজীবী। নির্যাতিতার সহপাঠীর টি আই প্যারেড হবে না কারণ সে নির্যাতিতার সহপাঠী বলে আগেই পরিচিত হয়ে গিয়েছে। আরও পড়ুন: ওয়ালস হাসপাতাল থেকে সদ্যজাতকে চুরির কিছুক্ষণের মধ্যেই উদ্ধার করল পুলিশ, আটক মহিলা

১০ অক্টোবর রাতে আই কিউ সিটি মেডিক্যাল কলেজের এক পড়ুয়াকে পাশের জনঙ্গলে ধরর্ষণ হয় বলে অভি্যোগ ওঠে। রাজ্য উত্তাল হয়। গ্রেফতার হয় পাঁচজন। কয়েকদিন পরে গ্রেফতার হয় মেডিক্যাল কলেজের নির্যাতিতা পড়ুয়ার সহপাঠী। সহপাঠীই কি ধর্ষক? সূত্রের খবর, পাঁচজন অভিযুক্ত কিন্তু যেকোনও পরীক্ষার সামনে বসতে রাজি। প্রশ্ন উঠছে তবে কি আসল সত্য জানতে লাই ডিক্টেররের সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হবে?

ঘটনায় মিসিং লিঙ্ক রয়েছে। ৪০ মিনিট সময় নিয়েই ধন্ধ। কী ঘটেছিল এই ৪০ মিনিটে? কারণ এই চল্লিশ মিনিট সহপাঠী নির্যাতিতাকে ছেড়ে ক্যাম্পাসে ছিলেন। চল্লিশ মিনিট যেমন পুলিশের কাছে এখনও ধোঁয়াশায় ভর্তি তেমনই এটাও ঠিক যে, সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমের বা ঘনিষ্ট সম্পর্ক না থাকলে রাতে কেউ এভাবে জঙ্গলে যায় না। জঙ্গলে কি সহপাঠীর সঙ্গে ঘনিষ্ট অবস্থায় ছিলেন নির্যাতিতা? লাই ডিক্টেটর কী সেই প্রশ্নের জবাব দিতে পারেন? সেটাই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

–

–

–

–

–

–