Sunday, August 24, 2025

রাজস্ব ঘাটতির ক্ষতিপূরণ বাবদ বাংলাকে ৪১৭ কোটি টাকা পাঠিয়েছে কেন্দ্র

Date:

Share post:

এপ্রিলে মিলেছিলো প্রায় ৯২৩ কোটি টাকা৷ আর মে মাসে আপাতত কেন্দ্রের কাছ থেকে মিলেছে ৪১৭ কোটি টাকা৷

রাজ্যকে সোমবার প্রায় ৪১৭ কোটি টাকা পাঠালো কেন্দ্র৷ বাংলা ছাড়াও কেন্দ্রের রাজস্ব ঘাটতির ক্ষতিপূরণ বাবদ ৬,১৯৫ কোটি টাকা পেয়েছে অন্য ১৩টি রাজ্যও৷ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠকের পর টুইটারে একথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। অর্থমন্ত্রী টুইটারে জানিয়েছেন, পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের সুপারিশ মেনে ১১ মে রাজ্যগুলিকে প্রায় ৬,১৯৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে রাজস্ব ঘাটতি বাবদ। এর মধ্যে বাংলা পেয়েছে ৪১৭ কোটি ৭৫ লক্ষ। অর্থমন্ত্রী বলেছেন, “করোনা- সংকটকালে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করবে এই অর্থ।” সব রাজ্যের মধ্যে বেশি অর্থ পেয়েছে কেরল। রাজস্ব ঘাটতি খাতে কেরলের বাম সরকার পেয়েছে প্রায় ১,২৭৬ কোটি টাকা। পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকার পেয়েছে ৬৩৮ কোটি টাকা।

গত এপ্রিল মাসের ৩ তারিখে রাজস্ব ঘাটতি বাবদ বাংলাকে ৪১৭ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা দিয়েছিলো কেন্দ্র। রাজস্ব ঘাটতির পাশাপাশি কেন্দ্রের বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিল থেকে রাজ্যের প্রাপ্য ৫০৪ কোটি ৫ লক্ষ টাকাও দেওয়া হয়েছিল বাংলাকে। অর্থাৎ দু’খাত থেকে বাংলা গত মাসে কেন্দ্রের কাছে প্রায় ৯২৩ কোটি টাকা পায়। এবার বাংলা ছাড়া অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ, অসম, হিমাচল প্রদেশ, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, সিকিম, উত্তরাখণ্ড, তামিলনাড়ু, ত্রিপুরাকে৷

spot_img

Related articles

ধর্ষিত মূক- বধির-বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোরীর পাশে নেই যোগী সরকার!

যোগীরাজ্যে(Yogi Adityanath) মূক ও বধির বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোরীর(Disabled Girl) নৃশংস ধর্ষণ (Brutal Rape)। পাশে দাঁড়ায়নি সরকার। ফলে মেয়েকে...

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...