Sunday, August 24, 2025

ডিএ মামলায় স্যাটের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রাজ্য, ১৫ ডিসেম্বর শুনানি

Date:

Share post:

মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ সংক্রান্ত মামলায় রাজ্য সরকার ও সরকারি কর্মচারীদের মধ্যকার সংঘাত এখনও অব্যাহত। এই প্রেক্ষিতে স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনাল(SAT)-এর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এবার হাইকোর্টে গেল রাজ্য সরকার। সরকারের তরফে দায়ের করা এই মামলার শুনানি রয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৬ শে জুলাই স্যাটের তরফে রাজ্য সরকারকে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়, আগামী ৬ মাসের মধ্যে সরকারি কর্মচারীদের সমস্ত বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে সরকারকে। কিন্তু সেই নির্দেশ পালন করেনি নবান্ন। স্যাটের নির্দেশ অমান্য করায় আদালত অবমাননার অভিযোগ তুলে ফের মামলা দায়ের করেন সরকারি কর্মীরা। এই মামলার প্রেক্ষিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর স্যাট ফের রায় দেয় ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সমস্ত ডিএ যেন মিটিয়ে দেওয়া হয়। তবে ডিএ দিতে নারাজ রাজ্য সরকার স্যাটের এই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।

আরও পড়ুন:ফের রাজনীতির ময়দানে, দলীয় কর্মসূচিতে তথাগত রায়

জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্য সরকারের দায়ের করা এই মামলা গ্রহণ করেছে। আগামী ১৫ ডিসেম্বর মামলাটি শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ডিএ মামলায় এখনও পর্যন্ত চারবার মুখ পুড়েছে রাজ্য সরকারের। স্যাট ও হাইকোর্ট মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত চারবার ডিএ মামলায় হেরেছে সরকার।

spot_img

Related articles

ধর্ষিত মূক- বধির-বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোরীর পাশে নেই যোগী সরকার!

যোগীরাজ্যে(Yogi Adityanath) মূক ও বধির বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কিশোরীর(Disabled Girl) নৃশংস ধর্ষণ (Brutal Rape)। পাশে দাঁড়ায়নি সরকার। ফলে মেয়েকে...

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...