গোল করলেন। স্পেনকে হারিয়ে পর্তুগাল নেশনস লিগ(Nations League) চ্যাম্পিয়নও হল। মাঠের ধারেই ফের একবার কেঁদে ফেললেন পর্তুগালের(Portugal) কিংবদন্তী ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো(Cristiano Ronaldo)। আলিয়াঞ্জ এরিনাতে যেন আবারও ফিরল সেই পর্তুগালের ইউরো কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্মৃতি। টাই ব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে নেশনস লিগ(Nations League) চ্যাম্পিয়ন হল পর্তুগাল(Portugal)। সেই রোনাল্ডোর গোলের সৌজন্যেই ম্যাচে ফেরা পর্তুগালের। সেইসঙ্গে চ্যাম্পিয়নের শিরোপাও উঠল তাদের মাথাতে।

এই নিয়ে দ্বিতীয়বার নেশনস লিগ চ্যাম্পিয়ন হল পর্তুগাল। রোনাল্ডোর হাতে আরেকটা ট্রফি। গোটা বিশ্ব উচ্ছ্বসিত। আরেকজনের নাম নেওয়া না হলেও, ম্যাচের নাময়ক কিন্তু এদিন নুনো মেন্ডিস। একটা গোল যেমন করলেন, তেমন আবার রোনাল্ডোকে(Cristiano Ronaldo) গোল করতে সাহায্যও করলেন। এরপরই খেলা গড়িয়েছিল টাই ব্রেকারে। সেখানেই ৫-৩ গোলে স্প্যানিশ ব্রিগডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নের তকমা উঠল পর্তুগালের গায়ে।

রোনাল্ডোর খেলা ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। এবার তাঁর অবসরে যাওয়া উচিৎ। নানান মন্তব্যই ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু তিনি যে এখনও ফুরিয়ে যাননি সেটাই বোধহয় ফের একবার জানান দিলেন সিআরসেভেন। ফাইনালের মঞ্চে ফেভারিট স্পেনের বিরুদ্ধে তাঁর গোলেই হারের মুখ থেকে ফিরল পর্তুগাল। এরপর চ্যাম্পিয়নও তারা।

এদিন ম্যাচের শুরুতেই পিছিয়ে পড়ে পর্তুগাল। নুনো মেন্ডিসের গোলে সমতায় ফেরে। সেই প্রথমার্ধেই ওয়েরজাবালের গোলে ফের একবার এগিয়ে যায় স্পেন। বিরতির পর ফিরতে মরিয়া ছিল পর্তুগাল। সেই সময়ই তাদের ত্রাতা ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। আর নেপথ্য কারিগড় সেই নুনো মেন্ডিস। তাঁর সহায়তাতেই ফের রোনাল্ডোর গোল। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শেষ হয় ২-২ গোলে।

এরপরই খেলা গড়ায় টাই ব্রেকারে। সেখানেই ৫-৩ গোলে স্পেনকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল। সেই সময় আর মাঠে নামেননি রোনাল্ডো। কিন্তু সাইড লাইনে সি আর সেভেনের ছটফটানিটা ছিল দেখার মতো। অবশেষে দল যখন জিতল চোখের জল আর ধরে রাখতে পারলেন না রোনাল্ডোও।

–

–

–

–

–
–
–
–
–
–


