বর্ডারের কাহিনি বলবে কেষ্টপুর প্রফুল্লকানন

লক্ষ লক্ষ শহিদদের প্রাণের বিনিময়ে আজ আময়া স্বাধীন। কিন্তু এই স্বাধীনতা খুব একটা সহজে আসেনি। রক্তের হোলি খেলার মাধ্যমেই এসেছে এই স্বাধীনতা। অসংখ্য মায়ের চোখের জলের বিনিময়ে এসেছে এই স্বাধীনতা। তবে স্বাধীনতা হয়ে যাওয়ার পরেও সীমান্তে যে সকল মায়ের ছেলেরা দিনের পর দিন ও রাতের পর রাত নিজের দেশমাতৃকাকে পাহারা দিয়ে রক্ষা করছেন, তাঁদের জন্যই কিন্তু আমরা রাতে নিশ্চিন্তের ঘুম ঘুমোতে পারি। গত 14 ফেব্রুয়ারি জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় অগণিত সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। এইসব সেনাদের সীমান্তের পারের জীবনই নিজেদের মন্ডপসজ্জ্যয় তুলে ধরছে কেষ্টপুর প্রফুল্লকানন।

আরও পড়ুন – হুগলির 30টি বারোয়ারি পুজো কমিটিকে চেক দিল রাজ্য প্রশাসন

এই বছর 17 বছরে পা দিয়েছে কেষ্টপুর প্রফুল্লকানন। আর তাদের থিমে এবার ‘এক মাতৃকার সন্তান’ ফুটে উঠবে। যেখানে সেনা ক্যাম্প থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান সমস্ত কিছু দেখানো হয়েছে।

এই বিষয়ে কেষ্টপুর প্রফুল্লকানন পুজো কমিটির সম্পাদক রঞ্জিৎ চক্রবর্তী বলেন, ‘আমরা এটাই বোঝাতে চেয়েছি যে, কাঁটাতার আসলে একটা ব্যারিকেড মাত্র। তা না হলে এপার আর ওপারের সেনাদের জীবন আসলে এক। আসলে তাঁরা এক মায়ের সন্তান।’ সব মিলিয়ে কেষ্টপুর প্রফুল্লকাননে এক টুকরো সীমান্তের ছবি ফুটে উঠবে, তা বলাই যায়।

  ছবি – প্রকাশ পাইন

আরও পড়ুন – মূর্ত-বিমূর্তের সন্ধিক্ষণ এবার দমদমপার্ক ভারতচক্রে

Previous articleআচার্য হিসাবে চাইব যাদবপুরের সম্মান বজায় থাকুক : রাজ্যপাল
Next articleবুধবার শুনানি হচ্ছে, তবে হাইকোর্টের “আত্মসমর্পণ” পরামর্শ অস্বস্তি বাড়লো রাজীবের