হল খুললেই ফের মুক্তি পাবে নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক, ‘‌পিএম নরেন্দ্র মোদি’‌

আনলক ফাইভে সিনেমাহল, থিয়েটার, মাল্টিপ্লেক্স খোলা হবে বলে আগেই নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। বিধি মেনে আগামী ১৫ তারিখ থেকে খুলবে দেশের সিনেমা হলগুলি। কেন্দ্রীয় সরকার গাইডলাইন অনুযায়ী, ৫০ শতাংশ দর্শক নিয়ে শো চলবে। তবে হল খুললেই তো হলো না। নতুন সিনেমা কই? আর তাই পরিচালক উমঙ্গ কুমার ও প্রযোজক সন্দীপ সিংয়ের ছবি ‘‌পিএম নরেন্দ্র মোদি’‌ ফের একবার মুক্তি পেতে চলেছে বড় পর্দায়।

আরও পড়ুন : জমি বিবাদ নিয়ে পুড়িয়ে মারা হল পুরোহিতকে, নাম উল্লেখ করলেন দুষ্কৃতীদের

আরও পড়ুন : ধর্ষণ রুখতে আরও কঠোর কেন্দ্র, রাজ্যগুলিকে পাঠানো হল কড়া নির্দেশিকা

‘‌পিএম নরেন্দ্র মোদি’‌ ছবিটি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ছবির নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিবেক ওবেরয়। এছাড়াও রয়েছেন বোমান ইরানি, দর্শন কুমার, মনোজ যোশী, প্রশান্ত নারায়ণ, জারিনা ওয়াহাব, বরখা বিস্ত সেনগুপ্ত, অঞ্জন শ্রীবাস্তব, যতীন কারয়েকর সহ অন্যান্যরা।

ছবির প্রযোজক জানিয়েছেন, “এতদিন পর নতুনভাবে সিনেমাহল খোলার অনুমতি মিলেছে। তাই এই সুযোগে এমন মহান দেশনায়কের জীবনী দেখিয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার থেকে ভালো প্রস্তাব আর কি হতে পারে। গতবার রাজনৈতিক চক্রান্তের কারণে ছবিটি সঠিকভাবে ব্যবসা করতে পারেনি।” এবিষয়ে প্রযোজকের সঙ্গে একমত পরিচালকও। তিনি জানিয়েছেন, “এমন একটা ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরে আমি খুবই গর্বিত।”

উল্লেখ্য, গত লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ছবিটির মুক্তি পাওয়ার কথা থাকলেও নির্বাচনী বিধিভঙ্গের দায়ে মুক্তি আটকে গিয়েছিল। অবশেষে ২৪ মে ২০১৯ মুক্তি পায় বিবেক ওবেরয় অভিনীত দেশের প্রধানমন্ত্রীর বায়োপিক। ‘‌পিএম নরেন্দ্র মোদি’‌ ছবিটিতে তুলে ধরা হয়েছে, তাঁর জীবনের প্রথম দিকের সফর থেকে শুরু করে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার গল্প। একজন সাধারণ চা বিক্রেতা থেকে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী, এবং তারপর ২০১৪ সালের ঐতিহাসিক জয়। মুক্তির প্রথম দিনেই প্রায় ২.৮৮ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল এই ছবি। যদিও, ভিএফএক্স-এর খামতির জন্য ২০১৯-এ ছবিটি সেভাবে সাড়া ফেলতে পারেনি। তাই এবার সমস্তরকম আঁটঘাঁট বেধেই আসরে নামছেন ছবির উদ্যোক্তারা।

Previous article“করোনা ইন্সলোপাথি”: দিনে ১০ লিটার অক্সিজেন-প্লাজমা থেরাপি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের? সূত্র
Next articleভারতীয় মুসলিমরা সবথেকে সুখে আছেন, দাবি RSS প্রধান মোহন ভাগবতের