Imran Khan:কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রী পদে প্রাক্তন বিচারপতির নাম, ফের বিপাকে ইমরান

এই প্রসঙ্গে বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী জানান, পাকিস্তান নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বিতর্ক কিছুতেই যেন পিছু ছাড়ছে না প্রাক্তন পাক অধিনায়ক ইমরান খানের( Imran Khan)। তাঁর প্রধানমন্ত্রী (PM)পদ নিয়ে বিস্তর জল্পনা হয়েছে আগেই, এবার কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রী(Caretaker PM) হিসেবে যোগ্য প্রার্থীর নাম মনোনয়নের জেরে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ইমরান খান(Imran Khan)।

Kidney : কম খরচে চিকিৎসার নামে ভারতে নিয়ে কিডনি বিক্রি
সোমবার তত্ত্বাবধায়ক বা কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রীর পদের জন্য প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি গুলজার আহমেদকে (GulzarAhmed)মনোনীত করেছেন বিতর্কিত পাকিস্তানের(Pakistan) নেতা ইমরান খান(Imran Khan)। প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী এবং পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির সিনিয়র নেতা ফাওয়াদ চৌধুরী জানিয়েছেন যে ইমরান নাকি পার্টির কোর কমিটির অনুমোদনের পরেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। উল্লেখ্য রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভি ‘কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রী’ নিয়োগের জন্য পরামর্শ চেয়ে ইমরান খান এবং বিরোধী দলীয় নেতা শেহবাজ শরীফকে চিঠি পাঠান। এর খানিক পরেই এই ঘোষণা প্রকাশ্যে আসে। রাষ্ট্রপতি যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছিল যে, যদি তাঁরা সংসদ ভেঙে যাওয়ার তিন দিনের মধ্যে নিয়োগের বিষয়ে একমত হয়ে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে না পারেন, সেই ক্ষেত্রে বিদায়ী বিধানসভার আট সদস্যের সমন্বয়ে স্পীকার কর্তৃক গঠিত কমিটিতে দুজন মনোনীত ব্যক্তিকে পাঠানো হবে।

রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের তরফ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রী এবং বিদায়ী জাতীয় পরিষদের বিরোধী দলের নেতার সাথে পরামর্শ করে একজন তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের ক্ষমতা দিয়েছে।কারণ একজন কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ইমরান খানেরই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বহাল থাকার কথা। কিন্তু জল্পনা আরও বেড়েছে, কারণ শেহবাজ শরীফ এই প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি এই প্রক্রিয়াকে “অবৈধ” বলে আখ্যা দিয়ে তিনি  রাষ্ট্রপতি এবং ইমরান খানের বিরুদ্ধে আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছেন।
বঙ্গ বিজেপির রাজ্য কার্যনির্বাহী কমিটিতে শুভেন্দু, ঠাঁই হল না সায়ন্তন-রীতেশদের

এই প্রসঙ্গে বিদায়ী তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী জানান, পাকিস্তান নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেহবাজ এর মন্তব্য প্রসঙ্গে তিনি জানান এটি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত । অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উমর আতা বন্দিয়াল দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রত্যক্ষ করার পর জানান, জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি যে সমস্ত আদেশ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তা আদালতের আদেশের সাপেক্ষে কার্যকর হবে। এই বিষয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সব পক্ষকেই কোনও “অসাংবিধানিক” পদক্ষেপ না নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ।

Previous articleVirat Kohli: ঘুম থেকে উঠে দেখলেন আপনি রোনাল্ডো হয়ে গিয়েছেন, কী করবেন? সমর্থকের প্রশ্নের মজার উত্তর কোহলির
Next articleBreakfast News: ব্রেকফাস্ট নিউজ